চকরিয়ায় স্বামী পরিত্যক্তা নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:০০ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ১২, ২০২৩ প্রতীকী ছবি নিজস্ব প্রতিনিধি কক্সবাজারের চকরিয়ার কোনাখালীতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা ও এক সন্তানের জননী। গত বৃহস্পতিবার রাতে এই সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও আজ শনিবার সকালে থানায় মামলা দায়েরের পর বিষয়টি প্রকাশ পায়।পুলিশ এই ঘটনায় জড়িত থাকায় আবদুল্লাহ বিন খালেদ নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। আবদুল্লাহ কোনাখালী ইউনিয়নের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের আবদুর রহমানের ছেলে।মামলা সূত্রে জানা যায়, চকরিয়া পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের স্বামী পরিত্যক্তা নারীর সঙ্গে কোনাখালী ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের নুরুল ইসলামের ছেলে শহিদুল ইসলাম খোকনের সঙ্গে পরিচয় ছিল। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে শহীদুল ইসলাম প্রলোভন দিয়ে ওই নারীকে ইজিবাইকে তুলে কোনাখালী নিয়ে যায়। তাকে নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে রাতে কোনাখালীর পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের বালুর ডেইল এলাকায় বেড়িবাঁধের ওপর নিয়ে তিন বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে। এ সময় কেড়ে নেওয়া হয় ওই নারীর মোবাইল। এ ঘটনায় ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে তিনজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন।চকরিয়া থানার ওসি জাবেদ মাহমুদ বলেন, আদালতের মাধ্যমে ১৬৪ ধারায় ভিকটিমের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য ওই নারীকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওসিসিতে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় গ্রেপ্তার আবদুল্লাহকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য দুজনকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। SHARES সারা বাংলা বিষয়: ধর্ষণনারীপরিত্যক্তাস্বামী
কক্সবাজারের চকরিয়ার কোনাখালীতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা ও এক সন্তানের জননী। গত বৃহস্পতিবার রাতে এই সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও আজ শনিবার সকালে থানায় মামলা দায়েরের পর বিষয়টি প্রকাশ পায়।পুলিশ এই ঘটনায় জড়িত থাকায় আবদুল্লাহ বিন খালেদ নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে।
আবদুল্লাহ কোনাখালী ইউনিয়নের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের আবদুর রহমানের ছেলে।মামলা সূত্রে জানা যায়, চকরিয়া পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের স্বামী পরিত্যক্তা নারীর সঙ্গে কোনাখালী ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের নুরুল ইসলামের ছেলে শহিদুল ইসলাম খোকনের সঙ্গে পরিচয় ছিল। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে শহীদুল ইসলাম প্রলোভন দিয়ে ওই নারীকে ইজিবাইকে তুলে কোনাখালী নিয়ে যায়। তাকে নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে রাতে কোনাখালীর পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের বালুর ডেইল এলাকায় বেড়িবাঁধের ওপর নিয়ে তিন বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে।
এ সময় কেড়ে নেওয়া হয় ওই নারীর মোবাইল। এ ঘটনায় ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে তিনজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন।চকরিয়া থানার ওসি জাবেদ মাহমুদ বলেন, আদালতের মাধ্যমে ১৬৪ ধারায় ভিকটিমের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য ওই নারীকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওসিসিতে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনায় গ্রেপ্তার আবদুল্লাহকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য দুজনকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।