বিয়ের আংটি খুলে ফেললেন অভিষেক বচ্চন! ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৯:৪৮ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩, ২০২৩ অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া বিনোদন প্রতিবেদক বেশ কিছুদিন ধরেই বলিউডের বাতাসে গুঞ্জন ভেসে বেড়াচ্ছে, বলিউড শাহেনশা অমিতাভের সংসারে বিচ্ছেদের সুর বাজতে চলেছে। অর্থাৎ, অমিতাভের ছেলে অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের সম্পর্ক নাকি ভাল যাচ্ছে না। বেশ কিছুদিন ধরেই মায়ের কাছে এসে থাকছেন ঐশ্বরিয়া, এমনটাই শোনা যাচ্ছে। তবে এরই মধ্যে অভিষেকের এক কাণ্ড বেশ চিন্তায় ফেলেছে ভক্তদের। হাত থেকে বিয়ের আংটি খুলে ফেলেছেন এই অভিনেতা! ভারতীয় বিনোদন মাধ্যম পিঙ্কভিলার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সেই তথ্য। ২০০৭ সালে বিয়ে করেন অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া। এরপর থেকে কখনও বিয়ের আংটি খুলতে দেখা যায়নি তাকে। বিবাহিত পুরুষ হিসেবে ওই একটি মাত্র চিহ্নই আজীবন ধারণ করে আসছিলেন তিনি। তবে হঠাৎই ছন্দপতন, যা নজর এড়ায়নি নেটিজেনদের। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে লক্ষ্য করা গেছে, অভিনেতার হাতে নেই তাঁর বিয়ের আংটি। তবে কি ইচ্ছাকৃতই তা খুলে রেখেছেন অভিষেক? কিন্তু কেন? এই মুহূর্তে নানারকম প্রশ্নেই ঘুরপাক খাচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। মেয়ে আরাধ্যের সঙ্গে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া অভিষেক ঐশ্বরিয়ার সম্পর্ক ভাল যাচ্ছে না, সেই গুঞ্জনে এখনও শক্ত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি যদিও। তবে গত মাসেই ছিল ঐশ্বরিয়া রাইয়ের জন্মদিন ছিল। স্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন অভিষেক, সেটিও স্ত্রীর এক পুরনো ছবি শেয়ার করে। অন্যদিকে বচ্চন পরিবারের কাউকেই ঐশ্বরিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে কোনও পোস্ট করতে দেখা যায়নি। আবার ঐশ্বরিয়া অক্টোবরে অমিতাভ বচ্চনের জন্মদিন উপলক্ষে যে পোস্ট করেছিলেন তাতে ইচ্ছাকৃতভাবেই ক্রপ করে বাদ দিয়েছিলেন ননদ শ্বেতা নন্দার ছেলেমেয়েদের। এই সব কারণে বচ্চন পরিবারের দ্বন্দ্ব নিয়ে বেশ আলোচনাই হচ্ছে। এরইমধ্যে অভিষেকের হাতের বিয়ের আংটি সরিয়ে ফেলা বেশ ভিন্ন বার্তায় দিচ্ছে বলা যায়। এর আগে ২০১৮ সালেও গুঞ্জন রটেছিল এই দম্পতিকে ঘিরে। সে সময় মুখ খুলেছিলেন অভিষেক। এক টুইটের মাধ্যমে তিনি বলেছিলেন, “সম্মানের সঙ্গে জানাচ্ছি, মিথ্যা গল্প দয়া করে বন্ধ করুন। আমি বুঝেছি যে পোস্ট করতে হয়। কিন্তু তা যদি দায়িত্ব সহকারে করেন তা হলে ভাল হয়। ধন্যবাদ।” তবে এবার কিন্তু অভিষেক নীরব। এমনকি ঐশ্বরিয়াও এই চলমান গুঞ্জন নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। এখন দেখার পালা, এসব কি শুধুই গুঞ্জন, নাকি সত্যিই সম্পর্কের অবনতি হয়েছে এই প্রভাবশালী জুটির। সময়ই বলে দেবে কি ঘটতে যাচ্ছে। SHARES গণমাধ্যম বিষয়: অভিষেক বচ্চনঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন
বেশ কিছুদিন ধরেই বলিউডের বাতাসে গুঞ্জন ভেসে বেড়াচ্ছে, বলিউড শাহেনশা অমিতাভের সংসারে বিচ্ছেদের সুর বাজতে চলেছে। অর্থাৎ, অমিতাভের ছেলে অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের সম্পর্ক নাকি ভাল যাচ্ছে না। বেশ কিছুদিন ধরেই মায়ের কাছে এসে থাকছেন ঐশ্বরিয়া, এমনটাই শোনা যাচ্ছে। তবে এরই মধ্যে অভিষেকের এক কাণ্ড বেশ চিন্তায় ফেলেছে ভক্তদের।
হাত থেকে বিয়ের আংটি খুলে ফেলেছেন এই অভিনেতা! ভারতীয় বিনোদন মাধ্যম পিঙ্কভিলার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সেই তথ্য। ২০০৭ সালে বিয়ে করেন অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া। এরপর থেকে কখনও বিয়ের আংটি খুলতে দেখা যায়নি তাকে। বিবাহিত পুরুষ হিসেবে ওই একটি মাত্র চিহ্নই আজীবন ধারণ করে আসছিলেন তিনি।
তবে হঠাৎই ছন্দপতন, যা নজর এড়ায়নি নেটিজেনদের। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে লক্ষ্য করা গেছে, অভিনেতার হাতে নেই তাঁর বিয়ের আংটি। তবে কি ইচ্ছাকৃতই তা খুলে রেখেছেন অভিষেক? কিন্তু কেন? এই মুহূর্তে নানারকম প্রশ্নেই ঘুরপাক খাচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। মেয়ে আরাধ্যের সঙ্গে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া অভিষেক ঐশ্বরিয়ার সম্পর্ক ভাল যাচ্ছে না, সেই গুঞ্জনে এখনও শক্ত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি যদিও।
তবে গত মাসেই ছিল ঐশ্বরিয়া রাইয়ের জন্মদিন ছিল। স্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন অভিষেক, সেটিও স্ত্রীর এক পুরনো ছবি শেয়ার করে। অন্যদিকে বচ্চন পরিবারের কাউকেই ঐশ্বরিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে কোনও পোস্ট করতে দেখা যায়নি। আবার ঐশ্বরিয়া অক্টোবরে অমিতাভ বচ্চনের জন্মদিন উপলক্ষে যে পোস্ট করেছিলেন তাতে ইচ্ছাকৃতভাবেই ক্রপ করে বাদ দিয়েছিলেন ননদ শ্বেতা নন্দার ছেলেমেয়েদের। এই সব কারণে বচ্চন পরিবারের দ্বন্দ্ব নিয়ে বেশ আলোচনাই হচ্ছে।
এরইমধ্যে অভিষেকের হাতের বিয়ের আংটি সরিয়ে ফেলা বেশ ভিন্ন বার্তায় দিচ্ছে বলা যায়। এর আগে ২০১৮ সালেও গুঞ্জন রটেছিল এই দম্পতিকে ঘিরে। সে সময় মুখ খুলেছিলেন অভিষেক। এক টুইটের মাধ্যমে তিনি বলেছিলেন, “সম্মানের সঙ্গে জানাচ্ছি, মিথ্যা গল্প দয়া করে বন্ধ করুন। আমি বুঝেছি যে পোস্ট করতে হয়। কিন্তু তা যদি দায়িত্ব সহকারে করেন তা হলে ভাল হয়। ধন্যবাদ।” তবে এবার কিন্তু অভিষেক নীরব। এমনকি ঐশ্বরিয়াও এই চলমান গুঞ্জন নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। এখন দেখার পালা, এসব কি শুধুই গুঞ্জন, নাকি সত্যিই সম্পর্কের অবনতি হয়েছে এই প্রভাবশালী জুটির। সময়ই বলে দেবে কি ঘটতে যাচ্ছে।