‘শ্যাম বাহাদুর’ দেখে ভিকির প্রশংসায় পঞ্চমুখ শচীন ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১০:১৯ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৩, ২০২৩ শচীন টেন্ডুলকার ও ভিকি কৌশল (বামে) বিনোদন প্রতিবেদক ভারতে এখন শুধুই অ্যানিমেল দাপট। রণবীর কাপুরের দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্সে কুপোকাত ভক্ত অনুরাগী দর্শক থেকে সমালোচক সবাই। বক্স অফিসেও ঝড়ের বেগে ছুটছে অ্যানিমেল। অ্যানিমেল ঝড়ে অনেকটাই দিশেহারা হয়ে পড়েছে একই সঙ্গে মুক্তিপ্রাপ্ত আরেক চলচ্চিত্র, ভিকি কৌশলের শ্যাম বাহাদুর। তবে বক্স অফিসে অ্যানিমেলের সঙ্গে লড়াইয়ে পেরে না উঠলেও দর্শক সমালোচক মহলে দারুণ প্রশংসা কুড়াচ্ছে ভিকি কৌশলের শ্যাম বাহাদুর। যখন ক্রিকেট ঈশ্বর খ্যাত শচীন টেন্ডুলকারের মুখেও শোনা যায় ভিকির প্রশংসা, তখন তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না, সিনেমাটি সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বড়পর্দায় মুক্তি পেয়েছে ‘শ্যাম বাহাদুর’। সিনেমাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাক্তন ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানেকশ’র জীবনী অবলম্বনে। যেখানে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ভিকি কৌশল। মুক্তির পরদিন সেই সিনেমাটি দেখতে গেলেন শচীন তেন্ডুলকর। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী অঞ্জলিও। শচীন একা নন, প্রাক্তন ক্রিকেটার জাহির খান ও অজিত আগারকারও সিনেমাটি দেখতে গিয়েছিলেন। মুম্বাইয়ে শনিবার একটি স্পেশ্যাল স্ক্রিনিংয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন সবাই। আর শো শেষ হতেই ক্রিকেটারদের সঙ্গে গিয়ে দেখা করলেন সিনেমার প্রধান অভিনেতা ভিকি। প্রশংসা শুনলেন মাস্টার ব্লাস্টার শচীনের মুখে। ভারতীয় সাবেক ক্রিকেটারদের সঙ্গে ভিকি কৌশল পিঙ্কভিলার প্রতিবেদন অনুসারে, সিনেমাটি দেখার পরে শচীন টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘শ্যাম বাহাদুর খুবই ভাল চলচ্চিত্র। ভিকির অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করেছে। দেখে মনে হচ্ছিল, সত্যিই যেন শ্যাম মানেকশ আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছেন। তাঁর হাঁটাচলা, অভিব্যক্তি, সাহস। আমাদের দেশের ইতিহাস জানার জন্য এই সিনেমাটি সকল বয়সের দর্শকদের অবশ্যই দেখা উচিত।’ এদিকে শচীনের মুখে প্রশংসা শুনে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছেন ভিকি। শনিবার রাতে শচীনের সঙ্গে তোলা একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে অভিনেতা লিখেছেন, ‘আমার ছোটবেলার হিরো আজ আমার সিনেমা দেখেছেন! আমি কি ঠিক আছি! ধন্যবাদ শচীন তেন্ডুলকর স্যার! আপনার প্রশংসা আমার সারাজীবনের প্রাপ্তি হয়ে থাকবে।’ ভারতের ঐতিহাসিক ফিল্ড মার্শাল ‘শ্যাম বাহাদুর’-এর জীবনী থেকেই নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। শ্যাম হোরামশিজি প্রেমজি ‘শ্যাম বাহাদুর’ জামসেদজি মানেকশ পারস্য বংশোদ্ভূত একজন ভারতীয় সামরিক কর্মকর্তা। তিনি মূলত শরণার্থী হিসেবে ভারতে এসেছিলেন। প্রায় চার দশকের দীর্ঘ সামরিক জীবনে তার অর্জন অনেক। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে তিনি বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বাহিনীর প্রধান ছিলেন। এ যুদ্ধে যৌথ বাহিনী জয়ী হয়, পাকিস্তান ৯৩ হাজার সৈন্যসহ আত্মসমর্পণ করে। শ্যাম মানেকশ ভারতের মাত্র দুজন সামরিক কর্মকর্তার একজন, যারা সর্বোচ্চ সামরিক পদবি ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেছেন। অন্যজন হলেন কোদানদেরা মদপ্পা কারিয়াপ্পা। প্রায় চার দশক সামরিক বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন তিনি। এর মধ্যে মোট চারটি যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন, যার মধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধও অন্তর্ভুক্ত ছিল। মেঘনা গুলজার পরিচালিত সিনেমাটিতে আরো অভিনয় করেছেন সানায়া মালহোত্রা ও ফাতিমা সানা শেখ। ‘দঙ্গল’-এর পর প্রথমবার একসঙ্গে দেখা গেল দুই অভিনেত্রীকে। ১ ডিসেম্বর মুক্তি পায় সিনেমাটি। SHARES ইসলাম বিষয়: রণবীর কাপুরশ্যাম বাহাদুর
ভারতে এখন শুধুই অ্যানিমেল দাপট। রণবীর কাপুরের দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্সে কুপোকাত ভক্ত অনুরাগী দর্শক থেকে সমালোচক সবাই। বক্স অফিসেও ঝড়ের বেগে ছুটছে অ্যানিমেল। অ্যানিমেল ঝড়ে অনেকটাই দিশেহারা হয়ে পড়েছে একই সঙ্গে মুক্তিপ্রাপ্ত আরেক চলচ্চিত্র, ভিকি কৌশলের শ্যাম বাহাদুর। তবে বক্স অফিসে অ্যানিমেলের সঙ্গে লড়াইয়ে পেরে না উঠলেও দর্শক সমালোচক মহলে দারুণ প্রশংসা কুড়াচ্ছে ভিকি কৌশলের শ্যাম বাহাদুর। যখন ক্রিকেট ঈশ্বর খ্যাত শচীন টেন্ডুলকারের মুখেও শোনা যায় ভিকির প্রশংসা, তখন তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না, সিনেমাটি সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বড়পর্দায় মুক্তি পেয়েছে ‘শ্যাম বাহাদুর’। সিনেমাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাক্তন ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানেকশ’র জীবনী অবলম্বনে। যেখানে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ভিকি কৌশল। মুক্তির পরদিন সেই সিনেমাটি দেখতে গেলেন শচীন তেন্ডুলকর। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী অঞ্জলিও। শচীন একা নন, প্রাক্তন ক্রিকেটার জাহির খান ও অজিত আগারকারও সিনেমাটি দেখতে গিয়েছিলেন। মুম্বাইয়ে শনিবার একটি স্পেশ্যাল স্ক্রিনিংয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন সবাই। আর শো শেষ হতেই ক্রিকেটারদের সঙ্গে গিয়ে দেখা করলেন সিনেমার প্রধান অভিনেতা ভিকি। প্রশংসা শুনলেন মাস্টার ব্লাস্টার শচীনের মুখে। ভারতীয় সাবেক ক্রিকেটারদের সঙ্গে ভিকি কৌশল পিঙ্কভিলার প্রতিবেদন অনুসারে, সিনেমাটি দেখার পরে শচীন টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘শ্যাম বাহাদুর খুবই ভাল চলচ্চিত্র। ভিকির অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করেছে। দেখে মনে হচ্ছিল, সত্যিই যেন শ্যাম মানেকশ আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছেন। তাঁর হাঁটাচলা, অভিব্যক্তি, সাহস। আমাদের দেশের ইতিহাস জানার জন্য এই সিনেমাটি সকল বয়সের দর্শকদের অবশ্যই দেখা উচিত।’ এদিকে শচীনের মুখে প্রশংসা শুনে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছেন ভিকি। শনিবার রাতে শচীনের সঙ্গে তোলা একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে অভিনেতা লিখেছেন, ‘আমার ছোটবেলার হিরো আজ আমার সিনেমা দেখেছেন! আমি কি ঠিক আছি! ধন্যবাদ শচীন তেন্ডুলকর স্যার! আপনার প্রশংসা আমার সারাজীবনের প্রাপ্তি হয়ে থাকবে।’ ভারতের ঐতিহাসিক ফিল্ড মার্শাল ‘শ্যাম বাহাদুর’-এর জীবনী থেকেই নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। শ্যাম হোরামশিজি প্রেমজি ‘শ্যাম বাহাদুর’ জামসেদজি মানেকশ পারস্য বংশোদ্ভূত একজন ভারতীয় সামরিক কর্মকর্তা। তিনি মূলত শরণার্থী হিসেবে ভারতে এসেছিলেন। প্রায় চার দশকের দীর্ঘ সামরিক জীবনে তার অর্জন অনেক। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে তিনি বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বাহিনীর প্রধান ছিলেন। এ যুদ্ধে যৌথ বাহিনী জয়ী হয়, পাকিস্তান ৯৩ হাজার সৈন্যসহ আত্মসমর্পণ করে। শ্যাম মানেকশ ভারতের মাত্র দুজন সামরিক কর্মকর্তার একজন, যারা সর্বোচ্চ সামরিক পদবি ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেছেন। অন্যজন হলেন কোদানদেরা মদপ্পা কারিয়াপ্পা। প্রায় চার দশক সামরিক বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন তিনি। এর মধ্যে মোট চারটি যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন, যার মধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধও অন্তর্ভুক্ত ছিল। মেঘনা গুলজার পরিচালিত সিনেমাটিতে আরো অভিনয় করেছেন সানায়া মালহোত্রা ও ফাতিমা সানা শেখ। ‘দঙ্গল’-এর পর প্রথমবার একসঙ্গে দেখা গেল দুই অভিনেত্রীকে। ১ ডিসেম্বর মুক্তি পায় সিনেমাটি।
ভারতে এখন শুধুই অ্যানিমেল দাপট। রণবীর কাপুরের দুর্ধর্ষ পারফরম্যান্সে কুপোকাত ভক্ত অনুরাগী দর্শক থেকে সমালোচক সবাই। বক্স অফিসেও ঝড়ের বেগে ছুটছে অ্যানিমেল। অ্যানিমেল ঝড়ে অনেকটাই দিশেহারা হয়ে পড়েছে একই সঙ্গে মুক্তিপ্রাপ্ত আরেক চলচ্চিত্র, ভিকি কৌশলের শ্যাম বাহাদুর।
তবে বক্স অফিসে অ্যানিমেলের সঙ্গে লড়াইয়ে পেরে না উঠলেও দর্শক সমালোচক মহলে দারুণ প্রশংসা কুড়াচ্ছে ভিকি কৌশলের শ্যাম বাহাদুর। যখন ক্রিকেট ঈশ্বর খ্যাত শচীন টেন্ডুলকারের মুখেও শোনা যায় ভিকির প্রশংসা, তখন তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না, সিনেমাটি সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বড়পর্দায় মুক্তি পেয়েছে ‘শ্যাম বাহাদুর’। সিনেমাটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রাক্তন ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানেকশ’র জীবনী অবলম্বনে।
যেখানে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ভিকি কৌশল। মুক্তির পরদিন সেই সিনেমাটি দেখতে গেলেন শচীন তেন্ডুলকর। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী অঞ্জলিও। শচীন একা নন, প্রাক্তন ক্রিকেটার জাহির খান ও অজিত আগারকারও সিনেমাটি দেখতে গিয়েছিলেন।
মুম্বাইয়ে শনিবার একটি স্পেশ্যাল স্ক্রিনিংয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন সবাই। আর শো শেষ হতেই ক্রিকেটারদের সঙ্গে গিয়ে দেখা করলেন সিনেমার প্রধান অভিনেতা ভিকি। প্রশংসা শুনলেন মাস্টার ব্লাস্টার শচীনের মুখে। ভারতীয় সাবেক ক্রিকেটারদের সঙ্গে ভিকি কৌশল পিঙ্কভিলার প্রতিবেদন অনুসারে, সিনেমাটি দেখার পরে শচীন টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘শ্যাম বাহাদুর খুবই ভাল চলচ্চিত্র।
ভিকির অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করেছে। দেখে মনে হচ্ছিল, সত্যিই যেন শ্যাম মানেকশ আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছেন। তাঁর হাঁটাচলা, অভিব্যক্তি, সাহস। আমাদের দেশের ইতিহাস জানার জন্য এই সিনেমাটি সকল বয়সের দর্শকদের অবশ্যই দেখা উচিত।’ এদিকে শচীনের মুখে প্রশংসা শুনে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছেন ভিকি। শনিবার রাতে শচীনের সঙ্গে তোলা একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে অভিনেতা লিখেছেন, ‘আমার ছোটবেলার হিরো আজ আমার সিনেমা দেখেছেন! আমি কি ঠিক আছি! ধন্যবাদ শচীন তেন্ডুলকর স্যার! আপনার প্রশংসা আমার সারাজীবনের প্রাপ্তি হয়ে থাকবে।’ ভারতের ঐতিহাসিক ফিল্ড মার্শাল ‘শ্যাম বাহাদুর’-এর জীবনী থেকেই নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। শ্যাম হোরামশিজি প্রেমজি ‘শ্যাম বাহাদুর’ জামসেদজি মানেকশ পারস্য বংশোদ্ভূত একজন ভারতীয় সামরিক কর্মকর্তা। তিনি মূলত শরণার্থী হিসেবে ভারতে এসেছিলেন। প্রায় চার দশকের দীর্ঘ সামরিক জীবনে তার অর্জন অনেক। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে তিনি বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বাহিনীর প্রধান ছিলেন। এ যুদ্ধে যৌথ বাহিনী জয়ী হয়, পাকিস্তান ৯৩ হাজার সৈন্যসহ আত্মসমর্পণ করে। শ্যাম মানেকশ ভারতের মাত্র দুজন সামরিক কর্মকর্তার একজন, যারা সর্বোচ্চ সামরিক পদবি ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেছেন। অন্যজন হলেন কোদানদেরা মদপ্পা কারিয়াপ্পা। প্রায় চার দশক সামরিক বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন তিনি। এর মধ্যে মোট চারটি যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন, যার মধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধও অন্তর্ভুক্ত ছিল। মেঘনা গুলজার পরিচালিত সিনেমাটিতে আরো অভিনয় করেছেন সানায়া মালহোত্রা ও ফাতিমা সানা শেখ। ‘দঙ্গল’-এর পর প্রথমবার একসঙ্গে দেখা গেল দুই অভিনেত্রীকে। ১ ডিসেম্বর মুক্তি পায় সিনেমাটি।