তেজগাঁওয়ে শীর্ষ মাদক কারবারিসহ গ্রেপ্তার ছয় ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৬:৫৭ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১৯, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি রাজধানীর তেজগাঁওয়ের শীর্ষ মাদক কারবারি সুরুজ মিয়াকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার তেজগাঁও থানার কারওয়ান বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পৃথক অভিযানে নারীসহ আরো পাঁচ মাদক বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন লিটন মিয়া (৩৮), সাগর (২১), মো. আজাহার (৩৭), মো. শান্ত হোসেন (২৬) এবং মরিয়ম (২৮)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও থানর ওসি মোহাম্মদ মহসীন। মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘গ্রেপ্তার সুরুজ তেজগাঁওয়ের তালিকাভুক্ত শীর্ষ মাদক বিক্রেতা। তিনি মূলত গাঁজা বিক্রি করেন। তার বয়স ৩০ হলেও তার বিরুদ্ধে মাদক মামলা ৩১টি! তিনি অর্ধশতাধিকবার গ্রেপ্তার হয়েছেন। প্রতিবার জামিনে বেরিয়ে যান। এরপর আবারও গাঁজা বিক্রি শুরু করেন। গতকাল একটি মামলার ওয়ারেন্টমূলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পৃথক অভিযানে আরো পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারাও প্রত্যেকে চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা।’ তিনি আরো বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে লিটন মিয়ার বিরুদ্ধে ১০টি, সাগরের বিরুদ্ধে আটটি, মো. আজাহারের বিরুদ্ধে চারটি, মো. শান্ত হোসেনের বিরুদ্ধে একটি এবং মরিয়মের বিরুদ্ধে ১০টি মামলা রয়েছে। তারা প্রত্যেকেই তেজগাঁওয়ে বিভিন্ন স্থানে মাদক বিক্রি করেন। তাদের প্রত্যেককেই ওয়ারেন্টমূলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। SHARES অপরাধ/দূর্নীতি বিষয়: #মাদক
রাজধানীর তেজগাঁওয়ের শীর্ষ মাদক কারবারি সুরুজ মিয়াকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার তেজগাঁও থানার কারওয়ান বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পৃথক অভিযানে নারীসহ আরো পাঁচ মাদক বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন লিটন মিয়া (৩৮), সাগর (২১), মো. আজাহার (৩৭), মো. শান্ত হোসেন (২৬) এবং মরিয়ম (২৮)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও থানর ওসি মোহাম্মদ মহসীন। মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘গ্রেপ্তার সুরুজ তেজগাঁওয়ের তালিকাভুক্ত শীর্ষ মাদক বিক্রেতা। তিনি মূলত গাঁজা বিক্রি করেন। তার বয়স ৩০ হলেও তার বিরুদ্ধে মাদক মামলা ৩১টি! তিনি অর্ধশতাধিকবার গ্রেপ্তার হয়েছেন।
প্রতিবার জামিনে বেরিয়ে যান। এরপর আবারও গাঁজা বিক্রি শুরু করেন। গতকাল একটি মামলার ওয়ারেন্টমূলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পৃথক অভিযানে আরো পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তারাও প্রত্যেকে চিহ্নিত মাদক বিক্রেতা।’ তিনি আরো বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে লিটন মিয়ার বিরুদ্ধে ১০টি, সাগরের বিরুদ্ধে আটটি, মো. আজাহারের বিরুদ্ধে চারটি, মো. শান্ত হোসেনের বিরুদ্ধে একটি এবং মরিয়মের বিরুদ্ধে ১০টি মামলা রয়েছে। তারা প্রত্যেকেই তেজগাঁওয়ে বিভিন্ন স্থানে মাদক বিক্রি করেন। তাদের প্রত্যেককেই ওয়ারেন্টমূলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।