কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪৩ তম বর্ষে পদার্পণ অনুষ্ঠান।

প্রকাশিত: ১০:৪৬ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২৪

 

একেএম আজাদ হাসান (চান্দিনা প্রতিনিধি) :জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪৩ তম বর্ষ পদার্পণ, কুমিল্লা জেলা কমিটির আয়োজনে আজ শুক্রবার ২৩.০২.২০২৪ ই; বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানটি, কোটবাড়ির বনছায়া রিসোর্টে আনন্দ ভ্রমণ ও পুনর্মিলনীর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এতে কুমিল্লা জেলা কমিটির সভাপতি সাংবাদিক মোঃ তরিকুল ইসলাম তরুনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণত সম্পাদক সাংবাদিক শাহিন মিয়ার উপস্থাপনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের মহাসচিব মুহাম্মদ কামরুল ইসলাম, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যাক্তিত্ব ও মুক্তিযোদ্ধা গবেষক সাংবাদিক শাহাজাদা এমরান, কেটিসিসির চেয়ারম্যান জোনায়েদ সিকদার তপু, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কুমিল্লা জেলা কমিটির প্রধান উপদেষ্টা ওমর ফারুকী তাপস, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের নির্বাহী সভাপতি মোঃ শাহজাহান মোল্লা, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ আবুল বাসার মজুমদার, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সহ সভাপতি ও জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চট্টগ্রাম বিভাগের সভাপতি মোঃ খায়রুল ইসলাম।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন জেলা কমিটির সহ সভাপতি জুয়েল রানা মজুমদার, মোঃ বাবর হোসেন, জেলা কমিটির যুগ্ম-সাধারণ রেজাউল করিম, প্রভাষক মোঃ ইকবাল হোসেন, বুড়িচং উপজেলার সভাপতি সৌরভ মাহমুদ হারুন, মুরাদনগর উপজেলা কমিটির সভাপতি এম.কে.আই জাবেদ ও সাধারণ সম্পাদক রায়হান চৌধুরী।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার সভাপতি আবু বকর সুজন, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা কমিটির সভাপতি সাইফুল ইসলাম, দেবিদ্বার উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম সাগর, লালমাই উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, চান্দিনা উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতি এ কে এম আজাদ ইমরান ও সিনিয়র সদস্য এটিএম মাজহারুল ইসলাম সহ জেলা কমিটি ও উপজেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ।
অতিথিদেরকে ফুল দিয়ে বরণ করেন আক্কাস আল মাহমুদ হৃদয়, জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান, এনসি জুয়েল, বরুড়া উপজেলা কমিটির সভাপতি মোঃ হারেছসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে ছোট বাচ্চাদের অংক প্রতিযোগিতা এবং মহিলাদের বালিশ খেলায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ। সবশেষে মধ্যাহ্ন ভোজ শেষে ফটোসেশান ও প্রাকৃতিক বনাঅঞ্চল পরিদর্শন করা হয়।