এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:২১ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ২৯, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিবেদক আগামী দুই বছরের মধ্যে সমন্বিত পর্যটক ভিসা পদ্ধতি চালু করবে উপসাগরীয় ছয় দেশ। দেশগুলোর পর্যটন খাতের উন্নয়নে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। সম্প্রতি গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিলভুক্ত (জিসিসি) সদস্য দেশগুলোর পর্যটনমন্ত্রীদের নিয়ে ওমানের রাজধানী মাস্কাটে অনুষ্ঠিত সভায় এ কথা জানানো হয়। আমিরাতের অর্থমন্ত্রী আবদুল্লাহ বিন তোক আল-মারি বলেন, সমন্বিত ভিসাধারীরা উপসাগরীয় ছয়টি দেশেই ভ্রমণের সুযোগ পাবে। তা হলো বাহরাইন, ওমান, কুয়েত, সৌদি আরব, কাতার ও আমিরাত। উপসাগরীয় দেশগুলোর শীর্ষ সম্মেলনে এ বিষয়ে চূড়ান্তভাবে জানানো হবে। ভিসাবিষয়ক নির্ধারিত প্রবিধান ও আইন তৈরির পর ২০২৪ বা পরের বছর তা চালু হতে পারে। জিসিসির মহাসচিব জসিম আলবুদাই বলেন, ইউনিফাইড ট্যুরিস্ট ভিসা স্কিম বা সমন্বিত পর্যটন ভিসা পদ্ধতি নির্ধারিত সময়ে বাস্তবায়িত হবে। এর মাধ্যমে উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আগের চেয়ে বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আগমনে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে। তিনি আরো জানান, ২০২৩ থেকে ২০৩০ সালের উপসাগরীয় দেশগুলোর যৌথ পর্যটন কৌশল অনুসারে, এসব দেশে অন্তর্মুখী ভ্রমণ বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ শতাংশ ধরা হয়েছে। গত বছর দেশগুলোতে দর্শনার্থীর সংখ্যা ৩৯.৮ মিলিয়নে পৌঁছে। এতে ২০২১ সালের তুলনায় ১৩৬.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে দর্শনার্থীর এই সংখ্যা ১২৮.৭ মিলিয়নে পৌঁছানো এখন লক্ষ্য। তিনি আরো বলেন, জিসিসি দেশগুলোতে পর্যটকের সংখ্যা বছরে ৮ শতাংশ বৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। সেই অনুসারে ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ এই খাতে ৯৬.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০৩০ সালে ১৮৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে। জিডিপিতে এসব দেশের ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের অবদান ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং ২০২৩ সালে এর মূল্য সংযোজন ১৮৫.৯ বিলিয়নে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে। সূত্র : ডাব্লিওএএম SHARES ইসলাম বিষয়: উপসাগরীয় ছয় দেশ
আগামী দুই বছরের মধ্যে সমন্বিত পর্যটক ভিসা পদ্ধতি চালু করবে উপসাগরীয় ছয় দেশ। দেশগুলোর পর্যটন খাতের উন্নয়নে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। সম্প্রতি গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিলভুক্ত (জিসিসি) সদস্য দেশগুলোর পর্যটনমন্ত্রীদের নিয়ে ওমানের রাজধানী মাস্কাটে অনুষ্ঠিত সভায় এ কথা জানানো হয়। আমিরাতের অর্থমন্ত্রী আবদুল্লাহ বিন তোক আল-মারি বলেন, সমন্বিত ভিসাধারীরা উপসাগরীয় ছয়টি দেশেই ভ্রমণের সুযোগ পাবে।
তা হলো বাহরাইন, ওমান, কুয়েত, সৌদি আরব, কাতার ও আমিরাত। উপসাগরীয় দেশগুলোর শীর্ষ সম্মেলনে এ বিষয়ে চূড়ান্তভাবে জানানো হবে। ভিসাবিষয়ক নির্ধারিত প্রবিধান ও আইন তৈরির পর ২০২৪ বা পরের বছর তা চালু হতে পারে। জিসিসির মহাসচিব জসিম আলবুদাই বলেন, ইউনিফাইড ট্যুরিস্ট ভিসা স্কিম বা সমন্বিত পর্যটন ভিসা পদ্ধতি নির্ধারিত সময়ে বাস্তবায়িত হবে।
এর মাধ্যমে উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আগের চেয়ে বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে। তা ছাড়া আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আগমনে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে। তিনি আরো জানান, ২০২৩ থেকে ২০৩০ সালের উপসাগরীয় দেশগুলোর যৌথ পর্যটন কৌশল অনুসারে, এসব দেশে অন্তর্মুখী ভ্রমণ বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ শতাংশ ধরা হয়েছে। গত বছর দেশগুলোতে দর্শনার্থীর সংখ্যা ৩৯.৮ মিলিয়নে পৌঁছে।
এতে ২০২১ সালের তুলনায় ১৩৬.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে দর্শনার্থীর এই সংখ্যা ১২৮.৭ মিলিয়নে পৌঁছানো এখন লক্ষ্য। তিনি আরো বলেন, জিসিসি দেশগুলোতে পর্যটকের সংখ্যা বছরে ৮ শতাংশ বৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। সেই অনুসারে ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ এই খাতে ৯৬.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ২০৩০ সালে ১৮৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে। জিডিপিতে এসব দেশের ভ্রমণ ও পর্যটন খাতের অবদান ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং ২০২৩ সালে এর মূল্য সংযোজন ১৮৫.৯ বিলিয়নে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে।