বিতর্কিত লাল কার্ডে কিংসের সর্বনাশ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:২২ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১১, ২০২৩ ওড়িশা বনাম কিংস। ছবি : এএফসি নিজস্ব প্রতিনিধি আরো একবার স্বপ্নভঙ্গ। রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে এএফসি কাপের গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হল বসুন্ধরা কিংসকে। দ্বিতীয়ার্ধের পুরোটা সময় দশ জন নিয়ে খেলে ওড়িশা এফসির কাছে ১-০ গোলে হেরে গেছে কিংস। এই ম্যাচে ড্র দরকার ছিল অস্কার ব্রুজোনের দলের। কিন্তু রেফারির এক সিদ্ধান্তেই পালটে গেছে ম্যাচের চিত্র। প্রথমার্ধে ওড়িশার সঙ্গে সমান তালে লড়েছে। দশ জন নিয় লড়াই চালিয়েছে দ্বিতীয়ারর্ধে। কিন্তু ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দেওয়া গোলটি করেন মুরতাদা ফল। কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে ১৭ মিনিটে ভালো সুযোগ আসে ওড়িশার সামনে। কিংস ডিফেন্ডার তারিক কাজীর ভুলে বল পেয়ে যান দিয়েগো মওরিসিও; তবে ওড়িশার এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের শট যায় পোস্টের বাইরে। প্রতি আক্রমণে সুযোগ আসে কিংসে সামনেও। ২৯ মিনিটে ডান দিক দিয়ে একক প্রচেষ্টায় আক্রমণে ওঠেন রাকিব হোসেন। কিন্তু বক্সে ঢুকে কোনাকুনি থেকে এই ফরোয়ার্ডের শট চলে গোলরক্ষকের গ্লাভসে। প্রথমার্ধের বাকি সময়ে কোন দলই পারেনি তেমন সুযোগ তৈরি করতে। তবে প্রথমার্ধের শেষ দিকে কিংস শিবিরে দু:সংবাদ আনেন আসরর গফুরোভ। ফাউল করায় সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়েছে উজবেকিস্তানের এই মিডফিল্ডার। তবে রেফারির সিদ্ধান্ত যেন মানতেই পারছিলেন না গফুরোভ। হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে দেখা যায় তাকে। এরপর অন্যরকম এক দৃশ্যের অবতারণা হয় কিংসের ডাগআউটে। কোচিং স্টাফসহ সবাই কিছু না বলে দুই হাত উঁচিয়ে আত্মসমর্পনের ভঙ্গিতে যেন ‘প্রতিবাদ’ জানাতে থাকেন। দ্বিতীয়ার্ধে দশ জন নিয়ে ম্যাচে থাকার চেষ্টা করে কিংস। এক জন না থাকার সুযোগ কাজে লাগাতে আক্রমণে আরো মনোযোগী হয় ওড়িশা। গোলও পেয়ে যায় তারা। ৬০ মিনিটে রয় কৃষ্ণর কাছের পোস্টে নেওয়া শট এক হাতে আটকান গোলরক্ষক মেহেদী হাসান শ্রাবণ, কিন্তু পরের মিনিটেই কর্নার থেকে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন সেনেগালের ডিফেন্ডার মুরতাদা ফল। শেষ পর্যন্ত ব্যবধান ধরে রাখে ওড়িশা। আর রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তেই আরো একবার স্বপ্ন ভঙ্গ হয় কিংসের। SHARES খেলাধুলা বিষয়: কিংসবিতর্কিতলাল কার্ড
আরো একবার স্বপ্নভঙ্গ। রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে এএফসি কাপের গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হল বসুন্ধরা কিংসকে। দ্বিতীয়ার্ধের পুরোটা সময় দশ জন নিয়ে খেলে ওড়িশা এফসির কাছে ১-০ গোলে হেরে গেছে কিংস। এই ম্যাচে ড্র দরকার ছিল অস্কার ব্রুজোনের দলের।
কিন্তু রেফারির এক সিদ্ধান্তেই পালটে গেছে ম্যাচের চিত্র। প্রথমার্ধে ওড়িশার সঙ্গে সমান তালে লড়েছে। দশ জন নিয় লড়াই চালিয়েছে দ্বিতীয়ারর্ধে। কিন্তু ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দেওয়া গোলটি করেন মুরতাদা ফল।
কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে ১৭ মিনিটে ভালো সুযোগ আসে ওড়িশার সামনে। কিংস ডিফেন্ডার তারিক কাজীর ভুলে বল পেয়ে যান দিয়েগো মওরিসিও; তবে ওড়িশার এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের শট যায় পোস্টের বাইরে। প্রতি আক্রমণে সুযোগ আসে কিংসে সামনেও। ২৯ মিনিটে ডান দিক দিয়ে একক প্রচেষ্টায় আক্রমণে ওঠেন রাকিব হোসেন।
কিন্তু বক্সে ঢুকে কোনাকুনি থেকে এই ফরোয়ার্ডের শট চলে গোলরক্ষকের গ্লাভসে। প্রথমার্ধের বাকি সময়ে কোন দলই পারেনি তেমন সুযোগ তৈরি করতে। তবে প্রথমার্ধের শেষ দিকে কিংস শিবিরে দু:সংবাদ আনেন আসরর গফুরোভ। ফাউল করায় সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয়েছে উজবেকিস্তানের এই মিডফিল্ডার। তবে রেফারির সিদ্ধান্ত যেন মানতেই পারছিলেন না গফুরোভ।
হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে দেখা যায় তাকে। এরপর অন্যরকম এক দৃশ্যের অবতারণা হয় কিংসের ডাগআউটে। কোচিং স্টাফসহ সবাই কিছু না বলে দুই হাত উঁচিয়ে আত্মসমর্পনের ভঙ্গিতে যেন ‘প্রতিবাদ’ জানাতে থাকেন। দ্বিতীয়ার্ধে দশ জন নিয়ে ম্যাচে থাকার চেষ্টা করে কিংস। এক জন না থাকার সুযোগ কাজে লাগাতে আক্রমণে আরো মনোযোগী হয় ওড়িশা। গোলও পেয়ে যায় তারা। ৬০ মিনিটে রয় কৃষ্ণর কাছের পোস্টে নেওয়া শট এক হাতে আটকান গোলরক্ষক মেহেদী হাসান শ্রাবণ, কিন্তু পরের মিনিটেই কর্নার থেকে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন সেনেগালের ডিফেন্ডার মুরতাদা ফল। শেষ পর্যন্ত ব্যবধান ধরে রাখে ওড়িশা। আর রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তেই আরো একবার স্বপ্ন ভঙ্গ হয় কিংসের।