মিসরের কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি আলেমকে সম্মাননা প্রদান। ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:০৬ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৯, ২০২৩ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমানকে বিশেষ সম্মাননা তুলে দেন মিসরের আওকাফ বিষয়ক মন্ত্রী ড. মুহাম্মদ জামআহ নিজস্ব প্রতিবেদক মিসরের ৩০তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়েছে। গত বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) নতুন প্রশাসনিক রাজধানী কায়রোর ইসলামিক কালচারাল সেন্টারে অনুষ্ঠিত বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিজয়ীদের ৮৫ লাখ মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার দেওয়া হয়। এতে বিশ্বের ৬০টি দেশ থেকে ৯৬ জন প্রতিযোগী অংশ নেয়। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বিচারক প্যানেলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করা বাংলাদেশি আলেম ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের জ্যেষ্ঠ পেশ ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমানকে বিশেষ সম্মাননা তুলে দেন আওকাফ বিষয়ক মন্ত্রী ড. মুহাম্মদ জামআহ। প্রতিযোগিতাটি ছয় ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ক্যাটাগরিতে (তাজবিদ, তাফসির, অর্থসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করেন মিসরের মুহাম্মদ শাবান আবদুল্লাহ ও আসমা ইউনুস এবং আমিরাতের ফাতেমা ইবরাহিম। তারা যথাক্রমে ১০ লাখ, পাঁচ লাখ ও আড়াই লাখ পাউন্ড পুরস্কার পায়। আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে ৮৫ লাখ মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার দেওয়া হয়। ছবি : সংগৃহীতদ্বিতীয় ক্যাটাগরিতে (অনারবদের জন্য তাজবিদসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করে নাইজারের উবায়দুল্লাহ আবু বকর, ঘানার আনোয়ার ইবরাহিম ও নরওয়ের নাদিয়া সায়িদ। তারা যথাক্রমে পাঁচ লাখ, চার লাখ ও আড়াই লাখ মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার পায়। এই বিভাগে বাংলাদেশ থেকে অংশ নেয় মো. মুতাসিম বিল্লাহ ও আবু ইউসুফ। মুতাসিম ষষ্ঠ স্থান অধিকার করে কোরআনের একটি কপি ও সম্মাননা সনদ অর্জন করে। আর আবু ইউসুফ ১১তম স্থান অধিকার করে।তৃতীয় ক্যাটাগরিতে (শিশুদের জন্য শব্দের অর্থ বোঝাসহ পুরো কোরআন হিফজ এবং সুরা ইউসুফের তাফসির) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করে মাহমুদ মুহাম্মদ, মুহাম্মদ ওয়ায়েল আহমদ, হানিন আবদুল মুয়িজ। তারা যথাক্রমে চার লাখ, তিন লাখ, দুই লাখ মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার পায়। চতুর্থ ক্যাটাগরিতে (অনূর্ধ্ব ৪০ বছর বয়সী ইমাম ও শিক্ষকদের জন্য তাজবিদ, তাফসির ও উদ্দেশ্য বোঝাসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন- ওমানের আবদুল্লাহ বিন সায়িদ ও মিসরের আহমদ শাহাতাহ। তারা যথাক্রমে চার লাখ ও তিন লাখ পাউন্ড পুরস্কার পায়। পঞ্চম ক্যাটাগরিতে (বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য অর্থ ও উদ্দেশ্য বোঝাসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করেন- ইউসুফ সাইয়িদ আবদুল মুতি, ইমান ওয়ায়েল, মুহাম্মদ আবদুল করিম। তারা যথাক্রমে চার লাখ, সাড়ে তিন লাখ ও তিন লাখ পাউন্ড পুরস্কার পায়।ষষ্ঠতম ক্যাটাগরিতে (কোরআনের পরিবারের সদস্যদের জন্য অর্থ ও উদ্দেশ্য বোঝাসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করেন- সাআদ মুহাম্মদ সাআদ, মাহমুদ আহমদ মাহমুদ ও আবদুল ফাত্তাহ আবদুল হামিদ। তারা যথাক্রমে পাঁচ লাখ, চার লাখ ও তিন লাখ পাউন্ড পুরস্কার পায়। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে আওকাফ বিষয়ক মন্ত্রী ড. মুহাম্মদ জামআহ বলেন, ‘আগামী বছর ৩১তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মধ্যে ১০ মিলিয়ন মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে এক মিলিয়ন পাউন্ড শুধু বিচারকদের জন্য বরাদ্দ থাকবে।’ সূত্র : আল-আহরাম SHARES ইসলাম বিষয়: মিসরের কোরআন প্রতিযোগিতা
মিসরের ৩০তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়েছে। গত বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) নতুন প্রশাসনিক রাজধানী কায়রোর ইসলামিক কালচারাল সেন্টারে অনুষ্ঠিত বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিজয়ীদের ৮৫ লাখ মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার দেওয়া হয়। এতে বিশ্বের ৬০টি দেশ থেকে ৯৬ জন প্রতিযোগী অংশ নেয়। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বিচারক প্যানেলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করা বাংলাদেশি আলেম ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের জ্যেষ্ঠ পেশ ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমানকে বিশেষ সম্মাননা তুলে দেন আওকাফ বিষয়ক মন্ত্রী ড. মুহাম্মদ জামআহ।
প্রতিযোগিতাটি ছয় ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ক্যাটাগরিতে (তাজবিদ, তাফসির, অর্থসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করেন মিসরের মুহাম্মদ শাবান আবদুল্লাহ ও আসমা ইউনুস এবং আমিরাতের ফাতেমা ইবরাহিম। তারা যথাক্রমে ১০ লাখ, পাঁচ লাখ ও আড়াই লাখ পাউন্ড পুরস্কার পায়। আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে ৮৫ লাখ মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার দেওয়া হয়।
ছবি : সংগৃহীতদ্বিতীয় ক্যাটাগরিতে (অনারবদের জন্য তাজবিদসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করে নাইজারের উবায়দুল্লাহ আবু বকর, ঘানার আনোয়ার ইবরাহিম ও নরওয়ের নাদিয়া সায়িদ। তারা যথাক্রমে পাঁচ লাখ, চার লাখ ও আড়াই লাখ মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার পায়। এই বিভাগে বাংলাদেশ থেকে অংশ নেয় মো. মুতাসিম বিল্লাহ ও আবু ইউসুফ। মুতাসিম ষষ্ঠ স্থান অধিকার করে কোরআনের একটি কপি ও সম্মাননা সনদ অর্জন করে।
আর আবু ইউসুফ ১১তম স্থান অধিকার করে।তৃতীয় ক্যাটাগরিতে (শিশুদের জন্য শব্দের অর্থ বোঝাসহ পুরো কোরআন হিফজ এবং সুরা ইউসুফের তাফসির) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করে মাহমুদ মুহাম্মদ, মুহাম্মদ ওয়ায়েল আহমদ, হানিন আবদুল মুয়িজ। তারা যথাক্রমে চার লাখ, তিন লাখ, দুই লাখ মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার পায়। চতুর্থ ক্যাটাগরিতে (অনূর্ধ্ব ৪০ বছর বয়সী ইমাম ও শিক্ষকদের জন্য তাজবিদ, তাফসির ও উদ্দেশ্য বোঝাসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন- ওমানের আবদুল্লাহ বিন সায়িদ ও মিসরের আহমদ শাহাতাহ। তারা যথাক্রমে চার লাখ ও তিন লাখ পাউন্ড পুরস্কার পায়।
পঞ্চম ক্যাটাগরিতে (বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য অর্থ ও উদ্দেশ্য বোঝাসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করেন- ইউসুফ সাইয়িদ আবদুল মুতি, ইমান ওয়ায়েল, মুহাম্মদ আবদুল করিম। তারা যথাক্রমে চার লাখ, সাড়ে তিন লাখ ও তিন লাখ পাউন্ড পুরস্কার পায়।ষষ্ঠতম ক্যাটাগরিতে (কোরআনের পরিবারের সদস্যদের জন্য অর্থ ও উদ্দেশ্য বোঝাসহ পুরো কোরআন হিফজ) প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় স্থান অধিকার করেন- সাআদ মুহাম্মদ সাআদ, মাহমুদ আহমদ মাহমুদ ও আবদুল ফাত্তাহ আবদুল হামিদ। তারা যথাক্রমে পাঁচ লাখ, চার লাখ ও তিন লাখ পাউন্ড পুরস্কার পায়। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে আওকাফ বিষয়ক মন্ত্রী ড. মুহাম্মদ জামআহ বলেন, ‘আগামী বছর ৩১তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মধ্যে ১০ মিলিয়ন মিসরীয় পাউন্ড পুরস্কার বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে এক মিলিয়ন পাউন্ড শুধু বিচারকদের জন্য বরাদ্দ থাকবে।’ সূত্র : আল-আহরাম