মিনায় হজযাত্রীদের জন্য আবাসন করছে সৌদি আরব ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:৪৫ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৭, ২০২৩ মিনায় পাথর নিক্ষেপ করা পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতার অংশ। নিজস্ব প্রতিবেদক হজযাত্রীদের আবাসন সুবিধা বাড়াতে নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সৌদি আরব। এরই অংশ হিসেবে মিনায় নতুন ১২টি আবাসিক ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। আসন্ন হজের আগেই এসবের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হতে বলে আশা প্রকাশ করেন সৌদি আরবের জাতীয় কমিটির উপদেষ্টা সাদ আল-কুরাশি। খবর গালফ নিউজের। আল-কুরাশি বলেন, ‘আগামী বছর পবিত্র হজ শুরুর আগেই ভবনগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হবে। এসব ভবন পুরোপুরি হজযাত্রীদের জন্য পরিচালিত হবে।’ তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন দেশের হজযাত্রীরা আসন্ন হজের নিবন্ধন শুরু করেছেন। হজের ক্ষেত্রে প্রাথমিক নিবন্ধন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মাধ্যমে হজযাত্রীদের পছন্দের হোটেল ও ক্যাম্প বুকিং দেওয়া সহজ হয়। এরই মধ্যে হজযাত্রীদের আবাসন হিসেবে ১৬৬টি ভবনকে লাইসেন্স দিয়েছে মক্কার হজ হাউসিং কমিটি। উল্লেখ্য, মক্কার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে পাঁচ মাইল দূরে অবস্থিত একটি উপত্যকা মিনা। এখানে সব হাজি জিলহজ মাসের ৮, ১১, ১২ তারিখে অবস্থান করেন। শয়তানকে পাথর মারার জায়গাও এটি। এখানে তিনটি জামারাত রয়েছে। হজের আনুষ্ঠানিকতার অংশ হিসেবে এখানে হজযাত্রীরা পাথর নিক্ষেপ করেন। আগামী বছর ১৪ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে। সেই হিসাবে ১ মার্চ (২০ শাওয়াল) হজের ভিসা ইস্যু শুরু হয়ে ২৯ এপ্রিল শেষ হবে। ৯ মে (১ জিলকদ) থেকে সৌদি আরবে হজযাত্রীদের গমন শুরু হবে। সূত্র : গালফ নিউজ SHARES ইসলাম বিষয়: জযাত্রীদেসৌদি আরব
হজযাত্রীদের আবাসন সুবিধা বাড়াতে নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সৌদি আরব। এরই অংশ হিসেবে মিনায় নতুন ১২টি আবাসিক ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। আসন্ন হজের আগেই এসবের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হতে বলে আশা প্রকাশ করেন সৌদি আরবের জাতীয় কমিটির উপদেষ্টা সাদ আল-কুরাশি। খবর গালফ নিউজের।
আল-কুরাশি বলেন, ‘আগামী বছর পবিত্র হজ শুরুর আগেই ভবনগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হবে। এসব ভবন পুরোপুরি হজযাত্রীদের জন্য পরিচালিত হবে।’ তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন দেশের হজযাত্রীরা আসন্ন হজের নিবন্ধন শুরু করেছেন। হজের ক্ষেত্রে প্রাথমিক নিবন্ধন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কারণ এর মাধ্যমে হজযাত্রীদের পছন্দের হোটেল ও ক্যাম্প বুকিং দেওয়া সহজ হয়। এরই মধ্যে হজযাত্রীদের আবাসন হিসেবে ১৬৬টি ভবনকে লাইসেন্স দিয়েছে মক্কার হজ হাউসিং কমিটি। উল্লেখ্য, মক্কার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে পাঁচ মাইল দূরে অবস্থিত একটি উপত্যকা মিনা। এখানে সব হাজি জিলহজ মাসের ৮, ১১, ১২ তারিখে অবস্থান করেন।
শয়তানকে পাথর মারার জায়গাও এটি। এখানে তিনটি জামারাত রয়েছে। হজের আনুষ্ঠানিকতার অংশ হিসেবে এখানে হজযাত্রীরা পাথর নিক্ষেপ করেন। আগামী বছর ১৪ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হতে পারে। সেই হিসাবে ১ মার্চ (২০ শাওয়াল) হজের ভিসা ইস্যু শুরু হয়ে ২৯ এপ্রিল শেষ হবে।