শীতল ঘরে ঘুমানোর ৪ উপকারিতা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৫:০২ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিবেদক ঠাণ্ডা মানেই আমরা বুঝি সর্দি-কাশিসহ নানা ধরনের অসুস্থতা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শীতল তাপমাত্রায় ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি। সাধারণত ১৫-১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ঘুম ভালো হয়। এছাড়া আরো কিছু উপকার হয় শীতল তাপমাত্রায় ঘুমালে। চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। ১. সহজে এবং দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া অতিরিক্ত গরমে ঘুমানো কঠিন হয়ে পড়ে। রাতে ঘুমানোর সময় সাধারণত আমাদের শরীরের তাপমাত্রা কমতে থাকে। এই প্রক্রিয়ায় শরীর শক্তি খরচ করে। তাই রাতে ঘুমানোর সময় ঘরের তাপমাত্রা কমিয়ে নিলে এ প্রক্রিয়া দ্রুত হয় এবং সহজেই ঘুম আসে। ২. বিপাক উন্নত করা রাতে ঠিকমতো না ঘুমালে আমাদের হজমে সমস্যা হয়। ফলে গ্যাস, বদহজম ইত্যাদি দেখা দেয়। ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের মতে, ঠাণ্ডা তাপমাত্রায় ঘুমালে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত হয়, বিপাক বৃদ্ধি পায়। এ অভ্যাস বিপাকীয় অসুস্থতার ঝুঁকি থেকে শরীরকে রক্ষা করে।৩. দীর্ঘ এবং গভীর ঘুম অনেকের ইনসমনিয়া বা অনিদ্রা রোগ রয়েছে। সাধারণত শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকায় ইনসমনিয়া হয়। তবে ঘরের তাপমাত্রা কম থাকলে অনিদ্রা দূর হয় এবং আপনি নিশ্চিন্তে শিশুর মতো গভীরভাবে ঘুমাতে পারবেন। ৪. চাপ কমানো সারাদিনের পরিশ্রমের ফলে আমরা সবাই রাতে ভালো ঘুম আশা করি। যাতে পরবর্তী দিন ক্লান্তিহীনভাবে কাজে ফিরতে পারি। অতিরিক্ত চাপ অনিদ্রা তৈরি করে যা আমাদের বিপাকে বাধা তৈরি করে এবং ওজন বৃদ্ধি করে। তাই বেশিরভাগ পুষ্টিবিদরা সুস্থ থাকার জন্য দ্রুত ও ভালো ঘুমের পরামর্শ দেন। ঠাণ্ডা তাপমাত্রায় ঘুমালে স্ট্রেস হরমোন কমিয়ে শরীরকে চাপ থেকে মুক্তি দেয়। ফলে ভালো ঘুম হয়। সূত্র : দ্য ট্র্যাভেল ব্রিজ SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: ঘুম
নিজস্ব প্রতিবেদক ঠাণ্ডা মানেই আমরা বুঝি সর্দি-কাশিসহ নানা ধরনের অসুস্থতা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শীতল তাপমাত্রায় ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি। সাধারণত ১৫-১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ঘুম ভালো হয়। এছাড়া আরো কিছু উপকার হয় শীতল তাপমাত্রায় ঘুমালে।
চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। ১. সহজে এবং দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া অতিরিক্ত গরমে ঘুমানো কঠিন হয়ে পড়ে। রাতে ঘুমানোর সময় সাধারণত আমাদের শরীরের তাপমাত্রা কমতে থাকে। এই প্রক্রিয়ায় শরীর শক্তি খরচ করে।
তাই রাতে ঘুমানোর সময় ঘরের তাপমাত্রা কমিয়ে নিলে এ প্রক্রিয়া দ্রুত হয় এবং সহজেই ঘুম আসে। ২. বিপাক উন্নত করা রাতে ঠিকমতো না ঘুমালে আমাদের হজমে সমস্যা হয়। ফলে গ্যাস, বদহজম ইত্যাদি দেখা দেয়। ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের মতে, ঠাণ্ডা তাপমাত্রায় ঘুমালে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত হয়, বিপাক বৃদ্ধি পায়।
এ অভ্যাস বিপাকীয় অসুস্থতার ঝুঁকি থেকে শরীরকে রক্ষা করে।৩. দীর্ঘ এবং গভীর ঘুম অনেকের ইনসমনিয়া বা অনিদ্রা রোগ রয়েছে। সাধারণত শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকায় ইনসমনিয়া হয়। তবে ঘরের তাপমাত্রা কম থাকলে অনিদ্রা দূর হয় এবং আপনি নিশ্চিন্তে শিশুর মতো গভীরভাবে ঘুমাতে পারবেন। ৪. চাপ কমানো সারাদিনের পরিশ্রমের ফলে আমরা সবাই রাতে ভালো ঘুম আশা করি।
যাতে পরবর্তী দিন ক্লান্তিহীনভাবে কাজে ফিরতে পারি। অতিরিক্ত চাপ অনিদ্রা তৈরি করে যা আমাদের বিপাকে বাধা তৈরি করে এবং ওজন বৃদ্ধি করে। তাই বেশিরভাগ পুষ্টিবিদরা সুস্থ থাকার জন্য দ্রুত ও ভালো ঘুমের পরামর্শ দেন। ঠাণ্ডা তাপমাত্রায় ঘুমালে স্ট্রেস হরমোন কমিয়ে শরীরকে চাপ থেকে মুক্তি দেয়। ফলে ভালো ঘুম হয়। সূত্র : দ্য ট্র্যাভেল ব্রিজ