মোহনবাগানকে হারিয়ে শীর্ষে বসুন্ধরা কিংস ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:৫১ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৭, ২০২৩ সংগৃহীত ছবি নিজস্ব প্রতিনিধি শুরু থেকেই আক্রমণ পালটা আক্রমণে চলল ম্যাচ। তিন সেন্টার ব্যাক নিয়ে খেলা মোহনবাগানের রক্ষণে ভীতিও ছড়াল রবসন রোবিনহোরা। সুযোগের খুঁজে ছিল কলকাতার জায়ান্টরাও। সেই সুযোগটা পেয়ে কাজেও লাগায় তারা। লিস্টন কোলাসোর গোলে এগিয়েও যায় মোহনবাগান। তবে পিছিয়ে পড়ে হাল ছাড়েনি কিংস। প্রথমার্ধেই সমতা টানে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা। দ্বিতীয়ার্ধেও লড়াকু পারফরম্যান্স কিংসের। তাতে মিলে যায় জয়সূচক গোলও। কাঙ্খিত গোল এনে দেন রবসন রোবিনহো। তাতে মোহনবাগানকে ২-১ গোলে হারিয়ে ‘ডি’ গ্রুপের শীর্ষে উঠে এল বসুন্ধরা কিংস। চার ম্যাচে কিংসের পয়েন্ট ৭। সমান পয়েন্ট মোহনবাগানেরও কিন্তু মুখোমুখি সাক্ষাতে এগিয়ে থাকায় সবার উপরে কিংস। কিংস এরেনায় সপ্তম মিনিটে গোলরক্ষক মেহেদি হাসান শ্রাবণ ভুল করে বসেন, তার বাড়ানো বল বক্সের সামনে পেয়ে যান হুগো বুমো কিন্তু কোনো বিপদ ঘটেনি। পেছন থেকে দৌড়ে এসে বল ক্লিয়ার করেন বিশ্বনাথ ঘোষ। পরের মিনিটেই প্রতি আক্রমণে যায় বসুন্ধরা কিংস। মোহনবাগানের দুই ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে এই ব্রাজিলিয়ানের নেওয়া শট ঝাঁপিয়ে আটকান গোলরক্ষক ভিসাল কাইথ। ১৩ মিনিটে রবসন রোবিনহোর বাঁকানো শট দূরের পোস্ট ঘেঁষে বাইরে চলে যায়। ১৭ মিনিটে পিছিয়ে পড়ে কিংস। মোহনবাগানকে এগিয়ে নেন লিস্টন কোলাসো। বাম দিক থেকে জেসন কামিংস বক্সে বল ফেললে তা ফেরানোর চেষ্টা করেছিলেন শ্রাবণ, কিন্তু গ্লাভসে আটকাতে না পারায় বল চলে যায় বক্সে ফাঁকায় থাকা লিস্টনের পায়ে। কোনোরকম ভুল করেননি ভারতের এই উইঙ্গার। ২১ মিনিটে সমতা ফেরানোর সেরা সুযোগ নষ্ট করেন দরিয়েলতন গোমেজ। চার্লস দিদিয়ের বাড়ানো দারুণ পাস ধরে বক্সে ঢুকে শটও নিয়েছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান কিন্তু তা চলে যায় পোস্টের উপর দিয়ে। ৩১ মিনিটে মিগেল ফিগেইরার প্রচেষ্টাও চলে যায় ক্রসবারের উপর দিয়ে। তবে ৪৩ মিনিটে আর কোন ভুল করেননি এই ব্রাজিলিয়ান। বক্সের সামনে দিদিয়েরের দেওয়া বল পেয়ে শরীর ঘুরিয়ে দারুণ শটে জাল খুঁজে নেন মিগেল। তাতে প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। দ্বিতীয়ার্ধেও গোলের খুঁজে ছিল কিংস। মোহনবাগানও গোলের জন্য কিংসের রক্ষণে হানা দিয়েছিল। কিন্তু তারিক-বাবুরবেকদের পরাস্ত করতে পারেনি। ৫১ মিনিটে বক্সের কোনা থেকে রোবিনহোর প্রচেষ্টা সাইড পোস্টে লেগে ফিরে ফিরলে হতাশ হতে হয় কিংসকে। ৬৮ মিনিটে সাহাল আব্দুল সামাদের বাঁকানো শট কর্নারের বিনিময়ে বাইরে ঠেলে দেন শ্রাবণ। জিততেই হবে এমন সমীকরণ বলেই জোর প্রচেষ্টা চালায় কিংস। তাতে সাফল্যও মেলে। ৮০ মিনিটে গোছাল আক্রমণে জয়সূচক গোল পেয়ে কিংস। চার্লস দিদিয়ের থেকে দরিয়েলতনের পা ঘুরে বক্সের ভেতর থেকে অনায়াসে বল জালে পাঠান রবসন রোবিনহো। ব্যবধান ধরে রেখে ঘরের মাঠে দারুণ জয় তুলে নেয় বসুন্ধরা কিংস। SHARES খেলাধুলা বিষয়: মোহনবাগানরোবিনহোরা
শুরু থেকেই আক্রমণ পালটা আক্রমণে চলল ম্যাচ। তিন সেন্টার ব্যাক নিয়ে খেলা মোহনবাগানের রক্ষণে ভীতিও ছড়াল রবসন রোবিনহোরা। সুযোগের খুঁজে ছিল কলকাতার জায়ান্টরাও। সেই সুযোগটা পেয়ে কাজেও লাগায় তারা।
লিস্টন কোলাসোর গোলে এগিয়েও যায় মোহনবাগান। তবে পিছিয়ে পড়ে হাল ছাড়েনি কিংস। প্রথমার্ধেই সমতা টানে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নরা। দ্বিতীয়ার্ধেও লড়াকু পারফরম্যান্স কিংসের।
তাতে মিলে যায় জয়সূচক গোলও। কাঙ্খিত গোল এনে দেন রবসন রোবিনহো। তাতে মোহনবাগানকে ২-১ গোলে হারিয়ে ‘ডি’ গ্রুপের শীর্ষে উঠে এল বসুন্ধরা কিংস। চার ম্যাচে কিংসের পয়েন্ট ৭।
সমান পয়েন্ট মোহনবাগানেরও কিন্তু মুখোমুখি সাক্ষাতে এগিয়ে থাকায় সবার উপরে কিংস। কিংস এরেনায় সপ্তম মিনিটে গোলরক্ষক মেহেদি হাসান শ্রাবণ ভুল করে বসেন, তার বাড়ানো বল বক্সের সামনে পেয়ে যান হুগো বুমো কিন্তু কোনো বিপদ ঘটেনি। পেছন থেকে দৌড়ে এসে বল ক্লিয়ার করেন বিশ্বনাথ ঘোষ। পরের মিনিটেই প্রতি আক্রমণে যায় বসুন্ধরা কিংস। মোহনবাগানের দুই ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে এই ব্রাজিলিয়ানের নেওয়া শট ঝাঁপিয়ে আটকান গোলরক্ষক ভিসাল কাইথ।
১৩ মিনিটে রবসন রোবিনহোর বাঁকানো শট দূরের পোস্ট ঘেঁষে বাইরে চলে যায়। ১৭ মিনিটে পিছিয়ে পড়ে কিংস। মোহনবাগানকে এগিয়ে নেন লিস্টন কোলাসো। বাম দিক থেকে জেসন কামিংস বক্সে বল ফেললে তা ফেরানোর চেষ্টা করেছিলেন শ্রাবণ, কিন্তু গ্লাভসে আটকাতে না পারায় বল চলে যায় বক্সে ফাঁকায় থাকা লিস্টনের পায়ে। কোনোরকম ভুল করেননি ভারতের এই উইঙ্গার। ২১ মিনিটে সমতা ফেরানোর সেরা সুযোগ নষ্ট করেন দরিয়েলতন গোমেজ। চার্লস দিদিয়ের বাড়ানো দারুণ পাস ধরে বক্সে ঢুকে শটও নিয়েছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান কিন্তু তা চলে যায় পোস্টের উপর দিয়ে। ৩১ মিনিটে মিগেল ফিগেইরার প্রচেষ্টাও চলে যায় ক্রসবারের উপর দিয়ে। তবে ৪৩ মিনিটে আর কোন ভুল করেননি এই ব্রাজিলিয়ান। বক্সের সামনে দিদিয়েরের দেওয়া বল পেয়ে শরীর ঘুরিয়ে দারুণ শটে জাল খুঁজে নেন মিগেল। তাতে প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। দ্বিতীয়ার্ধেও গোলের খুঁজে ছিল কিংস। মোহনবাগানও গোলের জন্য কিংসের রক্ষণে হানা দিয়েছিল। কিন্তু তারিক-বাবুরবেকদের পরাস্ত করতে পারেনি। ৫১ মিনিটে বক্সের কোনা থেকে রোবিনহোর প্রচেষ্টা সাইড পোস্টে লেগে ফিরে ফিরলে হতাশ হতে হয় কিংসকে। ৬৮ মিনিটে সাহাল আব্দুল সামাদের বাঁকানো শট কর্নারের বিনিময়ে বাইরে ঠেলে দেন শ্রাবণ। জিততেই হবে এমন সমীকরণ বলেই জোর প্রচেষ্টা চালায় কিংস। তাতে সাফল্যও মেলে। ৮০ মিনিটে গোছাল আক্রমণে জয়সূচক গোল পেয়ে কিংস। চার্লস দিদিয়ের থেকে দরিয়েলতনের পা ঘুরে বক্সের ভেতর থেকে অনায়াসে বল জালে পাঠান রবসন রোবিনহো। ব্যবধান ধরে রেখে ঘরের মাঠে দারুণ জয় তুলে নেয় বসুন্ধরা কিংস।