বাংলাদেশের কাছে হারা সাউদিদের নিয়ে আগ্রহ নেই কারো ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৫:৩০ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২, ২০২৩ বাংলাদেশের কাছে বড় ব্যবধানে হেরেছে কিউইরা। নিজস্ব প্রতিনিধি মিডিয়া ম্যানেজার ও সফরকারীদের লজিস্টিকের দায়িত্বে থাকা এক কর্মকর্তাকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন কক্ষে এলেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক টিম সাউদি। অথচ সেখানে সংবাদমাধ্যম কর্মীরা তো বটেই, নিরাপত্তাকর্মী, ব্রডকাস্টারের ক্যামেরাম্যানসহ দায়িত্বে নিয়োজিত কেউই ছিলেন না। ফাঁকা কক্ষেই এসে বসলেন সাউদি। বসে থাকতে হলো বেশ কিছুক্ষণ। সাউদিকে সে কক্ষে ঢুকতে দেখে বেশ দূর থেকে দৌড় শুরু করলেন সংবাদ সম্মেলনের কক্ষের দায়িত্ব থাকা একজন। সেই কক্ষে ঢুকে যখন দেখলেন উত্তরদাতা বসে আছেন, প্রশ্নকর্তা নেই, তখন একই ভবনের তিন তলায় ছুটলেন তিনি। যে প্রেস বক্সের উদ্দেশে গেলেন, ‘সাউদি এসেছে, আপনারা চলেন’ বলতে, সেই প্রেস বক্সেও তখন তেমন কেউই ছিলেন না। সাংবাদিকরা কোথায়? সাউদি যখন একাই সংবাদ সম্মেলন কক্ষে আসেন, তখন সংবাদমাধ্যম কর্মীদের আগ্রহের কেদ্রতে বাংলাদেশ দল, নাজমুল হোসেন, তাইজুল ইসলামরা। এ জন্য ম্যাচ শেষ হতেই বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের সামনে জটলা সবার। নিজেদের ঘরে বাংলাদেশ দল প্রথমবার টেস্টে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছে, যেনতেন কথা নয়। দলের, ক্রিকেটারদের, ম্যানেজমেন্টের অভিব্যক্তি জানা, সেগুলো পাঠক-দর্শকদের জানানোও তো প্রয়োজন! কয়েক মিনিট পর সাউদি এসেছেন শুনে ছুটে এলেন তিন-চারজন সাংবাদিক। তবে এবার সংবাদ সম্মেলন শুরু করতে অনীহা জানালেন নিউজিল্যান্ড দলের মিডিয়া ম্যানেজার। বললেন, ‘আরো কয়েকজন আসুক।’ এভাবে কেটে গেল ১৭ মিনিট। এরপর শুরু হলো সংবাদ সম্মেলন। সেখানেও সাউদিকে নিয়ে খুব বেশি আগ্রহ দেখা গেল না। সাকল্যে তিন থেকে চারজন ঘুরেফিরে প্রশ্ন করলেন, সংবাদ সম্মেলন হলো ছয় মিনিটের মতো। সেখানে এক প্রশ্নের জবাবে সাউদি বললেন, ‘আমি ভেবেছিলাম আমরা ম্যাচে ফিরে আসব, কিন্তু বাংলাদেশের বোলাররা যেভাবে লম্বা সময় ধরে চাপ প্রয়োগ করেছে, সেটা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন। আমি মনে করি আমরা শুধু নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্যই তাদের চাপে রাখতে পেরেছিলাম, কিন্তু সেটা দীর্ঘ সময়ের জন্য ধরে রাখতে পারিনি।’ সংবাদ সম্মেলন কক্ষ ছাড়ার আগে কিউই মিডিয়া ম্যানেজার বললেন, ‘দেখা হবে ঢাকায়।’ অর্থাৎ যেখানে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি শুরু হবে আগামী ৬ ডিসেম্বর। এই ম্যাচটিও যদি হেরে যায় নিউজিল্যান্ড, সে ক্ষেত্রে পরিস্থিতি কেমন হবে, সে ধারণা তো সিলেট থেকে নিয়েই যাচ্ছেন সফরকারীরা। নিউজিল্যান্ডের মতো তারকায় ঠাসা একটি দলের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জয় তো আর ‘ছেলেখেলা’ হবে না! SHARES খেলাধুলা বিষয়: নিউজিল্যান্ডবাংলাদেশসাউদি
মিডিয়া ম্যানেজার ও সফরকারীদের লজিস্টিকের দায়িত্বে থাকা এক কর্মকর্তাকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন কক্ষে এলেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক টিম সাউদি। অথচ সেখানে সংবাদমাধ্যম কর্মীরা তো বটেই, নিরাপত্তাকর্মী, ব্রডকাস্টারের ক্যামেরাম্যানসহ দায়িত্বে নিয়োজিত কেউই ছিলেন না। ফাঁকা কক্ষেই এসে বসলেন সাউদি। বসে থাকতে হলো বেশ কিছুক্ষণ।
সাউদিকে সে কক্ষে ঢুকতে দেখে বেশ দূর থেকে দৌড় শুরু করলেন সংবাদ সম্মেলনের কক্ষের দায়িত্ব থাকা একজন। সেই কক্ষে ঢুকে যখন দেখলেন উত্তরদাতা বসে আছেন, প্রশ্নকর্তা নেই, তখন একই ভবনের তিন তলায় ছুটলেন তিনি। যে প্রেস বক্সের উদ্দেশে গেলেন, ‘সাউদি এসেছে, আপনারা চলেন’ বলতে, সেই প্রেস বক্সেও তখন তেমন কেউই ছিলেন না। সাংবাদিকরা কোথায়? সাউদি যখন একাই সংবাদ সম্মেলন কক্ষে আসেন, তখন সংবাদমাধ্যম কর্মীদের আগ্রহের কেদ্রতে বাংলাদেশ দল, নাজমুল হোসেন, তাইজুল ইসলামরা।
এ জন্য ম্যাচ শেষ হতেই বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের সামনে জটলা সবার। নিজেদের ঘরে বাংলাদেশ দল প্রথমবার টেস্টে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছে, যেনতেন কথা নয়। দলের, ক্রিকেটারদের, ম্যানেজমেন্টের অভিব্যক্তি জানা, সেগুলো পাঠক-দর্শকদের জানানোও তো প্রয়োজন! কয়েক মিনিট পর সাউদি এসেছেন শুনে ছুটে এলেন তিন-চারজন সাংবাদিক। তবে এবার সংবাদ সম্মেলন শুরু করতে অনীহা জানালেন নিউজিল্যান্ড দলের মিডিয়া ম্যানেজার।
বললেন, ‘আরো কয়েকজন আসুক।’ এভাবে কেটে গেল ১৭ মিনিট। এরপর শুরু হলো সংবাদ সম্মেলন। সেখানেও সাউদিকে নিয়ে খুব বেশি আগ্রহ দেখা গেল না। সাকল্যে তিন থেকে চারজন ঘুরেফিরে প্রশ্ন করলেন, সংবাদ সম্মেলন হলো ছয় মিনিটের মতো।
সেখানে এক প্রশ্নের জবাবে সাউদি বললেন, ‘আমি ভেবেছিলাম আমরা ম্যাচে ফিরে আসব, কিন্তু বাংলাদেশের বোলাররা যেভাবে লম্বা সময় ধরে চাপ প্রয়োগ করেছে, সেটা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন। আমি মনে করি আমরা শুধু নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্যই তাদের চাপে রাখতে পেরেছিলাম, কিন্তু সেটা দীর্ঘ সময়ের জন্য ধরে রাখতে পারিনি।’ সংবাদ সম্মেলন কক্ষ ছাড়ার আগে কিউই মিডিয়া ম্যানেজার বললেন, ‘দেখা হবে ঢাকায়।’ অর্থাৎ যেখানে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি শুরু হবে আগামী ৬ ডিসেম্বর। এই ম্যাচটিও যদি হেরে যায় নিউজিল্যান্ড, সে ক্ষেত্রে পরিস্থিতি কেমন হবে, সে ধারণা তো সিলেট থেকে নিয়েই যাচ্ছেন সফরকারীরা। নিউজিল্যান্ডের মতো তারকায় ঠাসা একটি দলের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ জয় তো আর ‘ছেলেখেলা’ হবে না!