অবৈধ খেলোয়াড় খেলানোর দায়ে এক বছরের নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলো বিকেএসপি। ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:০৯ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ২, ২০২৪ বিকেএসপি। নিজস্ব প্রতিনিধি ক্রীড়া প্রতিবেদক : তৃতীয় ও দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল লিগে ‘অবৈধ’ খেলোয়াড় খেলানোর দায়ে ফুটবল থেকে এক বছরের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিল বিকেএসপি। তবে আপিলের মাধ্যমে সেই নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি মিলেছে বাংলাদেশের একমাত্র এই ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির। শাস্তি থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিকেএসপির প্রধান কোচ শাহীনুল হকও।তবে অন্য কোচ রবিউল ইসলামের শাস্তি বহাল আছে। তিনিও এক বছর নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। অবৈধভাবে খেলার কারণে যে চার খেলোয়াড় ছয় ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন, সেটিও তুলে নেওয়া হয়নি। তা ছাড়া দ্বিতীয় বিভাগ লিগ থেকেও বিকেএসপিকে বাদ দেওয়া হয়। পরে তাদের ছাড়াই শেষ হয়েছে লিগ। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির দাবি ছিল, খেলোয়াড় ও কোচের অন্যায়ের কারণে প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিকেএসপি এত বড় শাস্তি পেতে পারে না। সেটি আমলে নিয়ে গতকাল আপিল কমিটি এক বছরের এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগে একটি দলের হয়ে বিকেএসপির তিন খেলোয়াড় নিজেদের নাম বদলে ভিন্ন নামে খেলেছিলেন। সেই দলের কোচের দায়িত্বেও ছিলেন বিকেএসপির কোচরা। পরে দ্বিতীয় বিভাগ লিগে বিকেএসপির হয়েই অবৈধভাবে খেলেন আরো একজন ফুটবলার। তারই শাস্তি পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা। SHARES খেলাধুলা বিষয়: বিকেএসপি
ক্রীড়া প্রতিবেদক : তৃতীয় ও দ্বিতীয় বিভাগ ফুটবল লিগে ‘অবৈধ’ খেলোয়াড় খেলানোর দায়ে ফুটবল থেকে এক বছরের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিল বিকেএসপি। তবে আপিলের মাধ্যমে সেই নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি মিলেছে বাংলাদেশের একমাত্র এই ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির। শাস্তি থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিকেএসপির প্রধান কোচ শাহীনুল হকও।তবে অন্য কোচ রবিউল ইসলামের শাস্তি বহাল আছে।
তিনিও এক বছর নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। অবৈধভাবে খেলার কারণে যে চার খেলোয়াড় ছয় ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন, সেটিও তুলে নেওয়া হয়নি। তা ছাড়া দ্বিতীয় বিভাগ লিগ থেকেও বিকেএসপিকে বাদ দেওয়া হয়। পরে তাদের ছাড়াই শেষ হয়েছে লিগ।
তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির দাবি ছিল, খেলোয়াড় ও কোচের অন্যায়ের কারণে প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিকেএসপি এত বড় শাস্তি পেতে পারে না। সেটি আমলে নিয়ে গতকাল আপিল কমিটি এক বছরের এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।তৃতীয় বিভাগ ফুটবল লিগে একটি দলের হয়ে বিকেএসপির তিন খেলোয়াড় নিজেদের নাম বদলে ভিন্ন নামে খেলেছিলেন। সেই দলের কোচের দায়িত্বেও ছিলেন বিকেএসপির কোচরা।
পরে দ্বিতীয় বিভাগ লিগে বিকেএসপির হয়েই অবৈধভাবে খেলেন আরো একজন ফুটবলার। তারই শাস্তি পেয়েছিলেন অভিযুক্তরা।