কখন কোন পোশাক পরবেন! স্থান,পরিস্থিতি বুঝে পোশাক পরিধান করুন। ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:২৩ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ২, ২০২৪ ব্যক্তির রুচি, ব্যক্তিত্ব, ফ্যাশন ভাবনা সবকিছু প্রকাশ করে পরিধেয় পোশাক। তাই কখন কি পরিধান করবেন এ বিষয়ে সচেতন থাকতে বলেন ফ্যাশনবোদ্ধারা। মডেল: বিদ্যা সিনহা মিম, ছবি অভিনেত্রীর ফেসবুক থেকে নেয়া নিজস্ব প্রতিনিধি কথায় আছে, যশ্মিন দেশে যদাচরন। যার অর্থ যে স্থানে যেমন আচার সে স্থানে সেটা করাই বুদ্ধিমানের কাজ। ঠিক তেমনি পোশাকের ক্ষেত্রেও সত্য। তাই তো বলা হয়- স্থান,পরিস্থিতি বুঝে পোশাক পরিধান করা ভালো। ব্যক্তির রুচি, ব্যক্তিত্ব, ফ্যাশন ভাবনা সবকিছু প্রকাশ করে পরিধেয় পোশাক। তাই কখন কি পরিধান করবেন এ বিষয়ে সচেতন থাকতে বলেন ফ্যাশনবোদ্ধারা। তবুও অনেকক্ষেত্রেই এসব নিয়ম কানুনের ধার ধারেন না কেউ। সেটি নিতান্তই ব্যক্তিগত ভাবনা। জেনে নিন পোশাক পরিধানের ক্ষেত্রে কিছু টিপস-দেশি পোশাক: শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি নারীর এসব পোশাক ফরমাল ওয়্যার হিসেবে স্বীকৃত৷ অফিসে ইন্টারভিউ দিয়ে যাওয়ার সময় বা উচ্চপদস্থ কর্তাদের সঙ্গে মিটিং থাকলে স্বচ্ছন্দে দেশি পোশাক পরে যাওয়া যায়। তবে এড়িয়ে চলুন লেহেঙ্গা, স্কার্ট বা ক্রপ টপ বা কোনও ফিউশনের কম্বিনেশন। যদি কোনও ড্রেস কোড না থাকে তাহলে জিনস পরতে পারেন। তবে অফিসে লো ওয়েস্ট বা রিপড জিনস পরা খুব ভালো হবে না। ঢিলেঢালা জিনস পরুন, লেগিংস, জেগিংসও পরতে পারেন। তবে সঙ্গের টপটি যেন খুব খোলামেলা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।ব্লেজার: ব্লেজার কেনার আগে কয়েকটা ব্যাপার খেয়াল রাখবেন। কাঁধের কাছে ফিটিংটা ঠিক আছে কিনা সেটা সবার আগে দেখতে হবে। কাঁধ আর বগলের কাছটা যেন একেবারেই কুঁচকে না থাকে। অনলাইনে না কিনে ব্লেজার দোকানে গিয়ে একবার ট্রায়াল দিয়ে তবেই কিনুন। পরার পর দুটো হাত বার কয়েক ঘুরিয়ে দেখে নেবেন মুভমেন্টে কোনও বাধা সৃষ্টি হচ্ছে কিনা। ব্লেজারের হাতার ঝুল হবে আপনার কবজি পর্যন্ত। লম্বা ব্লেজার ট্রাউজার্সের সঙ্গে আর খাটো ব্লেজার স্কার্টের সঙ্গে পরা উচিত।ট্রাউজার্স: যাদের কোমর খুব সরু আর নিতম্বের কাছটা বেশি চওড়া, তারা এমন প্যান্ট কিনুন যার হিপের ফিটিংটা ঠিক হয়েছে, কোমরটা পরে অল্টার করিয়ে নিন। প্যান্ট শেষ হবে আপনার জুতোর উপর, তার হেমলাইন যেন মাটিতে ঘষা না খায়।স্কার্ট: ভালো ফিটিংয়ের ফরমাল স্কার্ট পরে হাঁটাচলায় কোনও অসুবিধে হওয়ার কথা নয়। নাভির কাছে বা তার চেয়ে একটু নিচ থেকে স্কার্ট শুরু হওয়ার কথা। খেয়াল রাখবেন বাটন ডাউন শার্টের দুই বোতামের মাঝের ফাঁকটা যেন বিচ্ছিরিভাবে দেখা না যায়। ব্লাউজ বা টপের নেকলাইন যেন খুব গভীর না হয়, অন্তর্বাস বেরিয়ে থাকলে দেখতে খুব খারাপ লাগে। SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: পরবেনপোশাক
কথায় আছে, যশ্মিন দেশে যদাচরন। যার অর্থ যে স্থানে যেমন আচার সে স্থানে সেটা করাই বুদ্ধিমানের কাজ। ঠিক তেমনি পোশাকের ক্ষেত্রেও সত্য। তাই তো বলা হয়- স্থান,পরিস্থিতি বুঝে পোশাক পরিধান করা ভালো।
ব্যক্তির রুচি, ব্যক্তিত্ব, ফ্যাশন ভাবনা সবকিছু প্রকাশ করে পরিধেয় পোশাক। তাই কখন কি পরিধান করবেন এ বিষয়ে সচেতন থাকতে বলেন ফ্যাশনবোদ্ধারা। তবুও অনেকক্ষেত্রেই এসব নিয়ম কানুনের ধার ধারেন না কেউ। সেটি নিতান্তই ব্যক্তিগত ভাবনা।
জেনে নিন পোশাক পরিধানের ক্ষেত্রে কিছু টিপস-দেশি পোশাক: শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি নারীর এসব পোশাক ফরমাল ওয়্যার হিসেবে স্বীকৃত৷ অফিসে ইন্টারভিউ দিয়ে যাওয়ার সময় বা উচ্চপদস্থ কর্তাদের সঙ্গে মিটিং থাকলে স্বচ্ছন্দে দেশি পোশাক পরে যাওয়া যায়। তবে এড়িয়ে চলুন লেহেঙ্গা, স্কার্ট বা ক্রপ টপ বা কোনও ফিউশনের কম্বিনেশন। যদি কোনও ড্রেস কোড না থাকে তাহলে জিনস পরতে পারেন। তবে অফিসে লো ওয়েস্ট বা রিপড জিনস পরা খুব ভালো হবে না।
ঢিলেঢালা জিনস পরুন, লেগিংস, জেগিংসও পরতে পারেন। তবে সঙ্গের টপটি যেন খুব খোলামেলা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।ব্লেজার: ব্লেজার কেনার আগে কয়েকটা ব্যাপার খেয়াল রাখবেন। কাঁধের কাছে ফিটিংটা ঠিক আছে কিনা সেটা সবার আগে দেখতে হবে। কাঁধ আর বগলের কাছটা যেন একেবারেই কুঁচকে না থাকে।
অনলাইনে না কিনে ব্লেজার দোকানে গিয়ে একবার ট্রায়াল দিয়ে তবেই কিনুন। পরার পর দুটো হাত বার কয়েক ঘুরিয়ে দেখে নেবেন মুভমেন্টে কোনও বাধা সৃষ্টি হচ্ছে কিনা। ব্লেজারের হাতার ঝুল হবে আপনার কবজি পর্যন্ত। লম্বা ব্লেজার ট্রাউজার্সের সঙ্গে আর খাটো ব্লেজার স্কার্টের সঙ্গে পরা উচিত।ট্রাউজার্স: যাদের কোমর খুব সরু আর নিতম্বের কাছটা বেশি চওড়া, তারা এমন প্যান্ট কিনুন যার হিপের ফিটিংটা ঠিক হয়েছে, কোমরটা পরে অল্টার করিয়ে নিন। প্যান্ট শেষ হবে আপনার জুতোর উপর, তার হেমলাইন যেন মাটিতে ঘষা না খায়।স্কার্ট: ভালো ফিটিংয়ের ফরমাল স্কার্ট পরে হাঁটাচলায় কোনও অসুবিধে হওয়ার কথা নয়। নাভির কাছে বা তার চেয়ে একটু নিচ থেকে স্কার্ট শুরু হওয়ার কথা। খেয়াল রাখবেন বাটন ডাউন শার্টের দুই বোতামের মাঝের ফাঁকটা যেন বিচ্ছিরিভাবে দেখা না যায়। ব্লাউজ বা টপের নেকলাইন যেন খুব গভীর না হয়, অন্তর্বাস বেরিয়ে থাকলে দেখতে খুব খারাপ লাগে।