মাহফুজের ব্রোঞ্জ, পদকহীন ইমরান ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১:১৮ পূর্বাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৪ ফাইল ছবি নিজস্ব প্রতিনিধি তেহরানে এবারের এশিয়ান ইনডোর অ্যাথলেটিকসে বাংলাদেশীরা আলাদা মনোযোগ পেয়েছেন। কারণ আসরের দ্রম্নততম মানব এই দেশটির। এশিয়ান পর্যায়ে বাংলাদেশের অ্যাথলেটদের জন্য যা অভূতপূর্ব ঘটনা। প্রত্যাশার সেই জায়গা থেকে ৪০০ মিটার স্প্রিন্টে জহির রায়হানের রম্নপা জয় লাল-সবুজকে আরও উজ্জ্বলতা দিয়েছে। সেই পথ ধরে গতকাল হাই জাম্পেও ব্রোঞ্জ জিতেছেন মাহফুজুর রহমানও। কিন্তু হায়, যাঁর থেকে এ সবকিছুর শুরম্ন, সেই ইমরানুর রহমানই যে তেহরানের এবারের আসর থেকে শূন্য হাতে ফিরছেন। মুকুট ধরে রাখার লড়্গ্য নিয়ে গিয়ে চতুর্থ হয়েছেন এই স্প্রিন্টার। মাহফুজ গত দড়্গিণ এশীয় গেমসে রম্নপা জিতেছিলেন। সেখানে ২.১৬ মিটার লাফিয়েছিলেন তিনি। তেহরানে ততটাও প্রয়োজন পড়েনি। ২.১৫ মিটার পেরিয়ে ২.১৯ চেষ্টা করেছিলেন। সেটি পারেননি। শেষ পর্যন্ত্ম ২.১৫-য়েই পদক নিশ্চিত হয়েছে তাঁর। ইমরান কাজাখসত্মানে ৬.৫৯ সেকেন্ডে দৌড়ে জিতেছিলেন সোনা। তেহরানে সেই টাইমিং ছুঁতে পারেননি তিনি। পারলে হয়তো বা সোনা না হলেও একটা পদক মিলত। ইমরান এদিন সময় নিয়েছেন ৬. ৬৭ সেকেন্ড। ৬.৫২ সেকেন্ড সময় নিয়ে ওমানের আলি আনোয়ার আলি আল বালুশি হয়েছেন আসরের নতুন দ্রম্নততম মানব। দ্বিতীয় হওয়া জাপানের সুহেই তাদা সময় নিয়েছেন ৬.৫৬ সেকেন্ড। ৬.৬৬ সেকেন্ডে ব্রোঞ্জ দড়্গিণ কোরিয়ার জো কুম রায়োংয়ের। ৭ জন অ্যাথলেটের মাঝে চতুর্থ হয়েছেন ইমরান। মাঝামাঝি অবস্থায় থাকায় দৌড়ের সময় বা শেষেও গতবারের দ্রম্নততম মানব যেভাবে ক্যামেরার ফোকাসের বাইরে চলে গিয়েছিলেন, সেভাবেই ফিরতে হচ্ছে তাঁকে। শুরম্নটা তাঁর প্রত্যাশামতো হয়নি, বাকি সময়েও সেই ব্যবধানটা কমাতে পারেননি তিনি। এশিয়ান ইনডোরের প্রস্তুতির মাঝেই ইমরান এ মাসেই ঢাকায় জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটারে অংশ নিয়েছেন। এর আগের সময়টায়ও মূলত আউটডোর স্প্রিন্ট নিয়েই ব্যসত্মতা ছিল তাঁর। ৬০ মিটারে শেষ পর্যন্ত্ম মিলল হতাশা। মাহফুজকে নিয়ে সেই প্রত্যাশা ছিল না। কিন্তু তিনিই বড় সাফল্য নিয়ে ফিরছেন। SHARES খেলাধুলা বিষয়: ইমরানমাহফুজুর রহমান
তেহরানে এবারের এশিয়ান ইনডোর অ্যাথলেটিকসে বাংলাদেশীরা আলাদা মনোযোগ পেয়েছেন। কারণ আসরের দ্রম্নততম মানব এই দেশটির। এশিয়ান পর্যায়ে বাংলাদেশের অ্যাথলেটদের জন্য যা অভূতপূর্ব ঘটনা। প্রত্যাশার সেই জায়গা থেকে ৪০০ মিটার স্প্রিন্টে জহির রায়হানের রম্নপা জয় লাল-সবুজকে আরও উজ্জ্বলতা দিয়েছে।
সেই পথ ধরে গতকাল হাই জাম্পেও ব্রোঞ্জ জিতেছেন মাহফুজুর রহমানও। কিন্তু হায়, যাঁর থেকে এ সবকিছুর শুরম্ন, সেই ইমরানুর রহমানই যে তেহরানের এবারের আসর থেকে শূন্য হাতে ফিরছেন। মুকুট ধরে রাখার লড়্গ্য নিয়ে গিয়ে চতুর্থ হয়েছেন এই স্প্রিন্টার। মাহফুজ গত দড়্গিণ এশীয় গেমসে রম্নপা জিতেছিলেন।
সেখানে ২.১৬ মিটার লাফিয়েছিলেন তিনি। তেহরানে ততটাও প্রয়োজন পড়েনি। ২.১৫ মিটার পেরিয়ে ২.১৯ চেষ্টা করেছিলেন। সেটি পারেননি।
শেষ পর্যন্ত্ম ২.১৫-য়েই পদক নিশ্চিত হয়েছে তাঁর। ইমরান কাজাখসত্মানে ৬.৫৯ সেকেন্ডে দৌড়ে জিতেছিলেন সোনা। তেহরানে সেই টাইমিং ছুঁতে পারেননি তিনি। পারলে হয়তো বা সোনা না হলেও একটা পদক মিলত। ইমরান এদিন সময় নিয়েছেন ৬. ৬৭ সেকেন্ড।
৬.৫২ সেকেন্ড সময় নিয়ে ওমানের আলি আনোয়ার আলি আল বালুশি হয়েছেন আসরের নতুন দ্রম্নততম মানব। দ্বিতীয় হওয়া জাপানের সুহেই তাদা সময় নিয়েছেন ৬.৫৬ সেকেন্ড। ৬.৬৬ সেকেন্ডে ব্রোঞ্জ দড়্গিণ কোরিয়ার জো কুম রায়োংয়ের। ৭ জন অ্যাথলেটের মাঝে চতুর্থ হয়েছেন ইমরান। মাঝামাঝি অবস্থায় থাকায় দৌড়ের সময় বা শেষেও গতবারের দ্রম্নততম মানব যেভাবে ক্যামেরার ফোকাসের বাইরে চলে গিয়েছিলেন, সেভাবেই ফিরতে হচ্ছে তাঁকে। শুরম্নটা তাঁর প্রত্যাশামতো হয়নি, বাকি সময়েও সেই ব্যবধানটা কমাতে পারেননি তিনি। এশিয়ান ইনডোরের প্রস্তুতির মাঝেই ইমরান এ মাসেই ঢাকায় জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটারে অংশ নিয়েছেন। এর আগের সময়টায়ও মূলত আউটডোর স্প্রিন্ট নিয়েই ব্যসত্মতা ছিল তাঁর। ৬০ মিটারে শেষ পর্যন্ত্ম মিলল হতাশা। মাহফুজকে নিয়ে সেই প্রত্যাশা ছিল না। কিন্তু তিনিই বড় সাফল্য নিয়ে ফিরছেন।