রাসেলের অলরাউন্ড নৈপুন্যে রংপুরকে হারাল কুমিল্লা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:২১ পূর্বাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৪ ছবি মীর ফরিদ নিজস্ব প্রতিনিধি দুই দলের প্লে-অফ আগেই নিশ্চিত হয়ে গেছে। তবে আগের ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সের কাছে হারায় সেরা দুইয়ে থাকতে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের জন্য ম্যাচটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সেই জয়টা তারা পেয়েছে। রংপুর রাইডার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়ে চট্টগ্রাম পর্বের ইতি টেনেছে কুমিল্লা। রংপুরের দেওয়া ১৫০ রান তাড়ায় কুমিল্লা ভালো শুরু পায় লিটন দাস ও সুনিল নারিনের ব্যাটে। নারিন ১৫ রানে আউট হলেও লিটন ৪৩ রান করেন। দুজনেই আউট হন সাকিব আল হাসানের বলে। লিটনের আগে মাঝে সাকিব ফেরান তাওহিদ হৃদয়কেও। তবে মাইদুল ইসলাম অংকনের ৩৯ ও শেষ দিকে আন্দ্রে রাসেলের ৪৩ রানের টর্নোডো ইনিংসে সহজেই জয় পায় কুমিল্লা। রাসেল ১২ বলে সমান ৪ ছক্কা ও চারে ৪৩ রানে অপরাজিত থাকেন। কুমিল্লার বোলারদের দাপটে এদিন অবশ্য সুবিধা করতে পারেননি রংপুরের ব্যাটাররা। দলীয় শতকের আগেই ড্রেসিংরুমে ফিরে যান সাত ব্যাটার। দুই ওপেনার ব্রেন্ডন কিং-রনি তালুকদারকে ফেরান তানভীর ইসলাম ও ম্যাথু ফোর্ড। এরপর সাকিব আল হাসানের সঙ্গে জুটি বড় করতে পারেননি শেখ মেহেদী হাসানও। মেহেদীকেও ফিরিয়েছেন ফোর্ড। নুরুল হাসান সোহান শিকার বনেছেন আরেক ক্যারিবিয়ান অলরাউন্ডার রাসেল। সাকিবের সঙ্গে জিমি নিশামের জুটিটা যখন বড় বলে মনে হচ্ছিল, তখন রংপুরকে হতাশ করেন মুশফিক হাসান। এই পেসারের বলে সুনিল নারিনের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাকিব ফেরেন ২৪ রান করে। তাঁর ১৯ বলের ইনিংস সাজানো তিন চারে। এখান থেকে এক পর্যায়ে ১০৭ রানে ৯ উইকেট হারায় রংপুর। তবে শেষ উইকেটে ইমরান তাহিরকে নিয়ে কুমিল্লার বোলারদের ভালোই ভুগিয়েছেন নিশাম। দুজন যোগ করেন ৪৩ রান। জুটিতে তাহিরের ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র পাঁচ রান। ছয়ে নামা নিশাম অপরাজিত থেকে যান ৬৯ রানে। কিউই অলরাউন্ডারের ৪২ বলের ইনিংসে ৯ চারের সঙ্গে দুটি ছক্কার মার রয়েছে। কুমিল্লার হয়ে তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন রাসেল ও মুশফিক। SHARES খেলাধুলা বিষয়: কুমিল্লারংপুররাসেল
দুই দলের প্লে-অফ আগেই নিশ্চিত হয়ে গেছে। তবে আগের ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সের কাছে হারায় সেরা দুইয়ে থাকতে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের জন্য ম্যাচটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সেই জয়টা তারা পেয়েছে। রংপুর রাইডার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়ে চট্টগ্রাম পর্বের ইতি টেনেছে কুমিল্লা।
রংপুরের দেওয়া ১৫০ রান তাড়ায় কুমিল্লা ভালো শুরু পায় লিটন দাস ও সুনিল নারিনের ব্যাটে। নারিন ১৫ রানে আউট হলেও লিটন ৪৩ রান করেন। দুজনেই আউট হন সাকিব আল হাসানের বলে। লিটনের আগে মাঝে সাকিব ফেরান তাওহিদ হৃদয়কেও।
তবে মাইদুল ইসলাম অংকনের ৩৯ ও শেষ দিকে আন্দ্রে রাসেলের ৪৩ রানের টর্নোডো ইনিংসে সহজেই জয় পায় কুমিল্লা। রাসেল ১২ বলে সমান ৪ ছক্কা ও চারে ৪৩ রানে অপরাজিত থাকেন। কুমিল্লার বোলারদের দাপটে এদিন অবশ্য সুবিধা করতে পারেননি রংপুরের ব্যাটাররা। দলীয় শতকের আগেই ড্রেসিংরুমে ফিরে যান সাত ব্যাটার।
দুই ওপেনার ব্রেন্ডন কিং-রনি তালুকদারকে ফেরান তানভীর ইসলাম ও ম্যাথু ফোর্ড। এরপর সাকিব আল হাসানের সঙ্গে জুটি বড় করতে পারেননি শেখ মেহেদী হাসানও। মেহেদীকেও ফিরিয়েছেন ফোর্ড। নুরুল হাসান সোহান শিকার বনেছেন আরেক ক্যারিবিয়ান অলরাউন্ডার রাসেল। সাকিবের সঙ্গে জিমি নিশামের জুটিটা যখন বড় বলে মনে হচ্ছিল, তখন রংপুরকে হতাশ করেন মুশফিক হাসান।
এই পেসারের বলে সুনিল নারিনের হাতে ক্যাচ দিয়ে সাকিব ফেরেন ২৪ রান করে। তাঁর ১৯ বলের ইনিংস সাজানো তিন চারে। এখান থেকে এক পর্যায়ে ১০৭ রানে ৯ উইকেট হারায় রংপুর। তবে শেষ উইকেটে ইমরান তাহিরকে নিয়ে কুমিল্লার বোলারদের ভালোই ভুগিয়েছেন নিশাম। দুজন যোগ করেন ৪৩ রান। জুটিতে তাহিরের ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র পাঁচ রান। ছয়ে নামা নিশাম অপরাজিত থেকে যান ৬৯ রানে। কিউই অলরাউন্ডারের ৪২ বলের ইনিংসে ৯ চারের সঙ্গে দুটি ছক্কার মার রয়েছে। কুমিল্লার হয়ে তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন রাসেল ও মুশফিক।