ঢাকার কেরানীগঞ্জে পুলিশের সহায়তায় জমি দখল

প্রকাশিত: ৬:৫০ অপরাহ্ণ, মার্চ ১১, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার : দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন বাঘৈর মৌজার মাওয়া হাইওয়ের প্রিয়াপ্রাঙ্গণের পাশের অবস্থিত ৯২ শতাংশ জমির বৈধ মালিক হিসেবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শাকিল আহমেদ দীর্ঘদিন দখলে রয়েছেন। ৮/৯ মাস পূর্বে উক্ত জমির দখল নিতে আসে ভূমি দস্যু ক্ষেত খন্দকার গিয়াস উদ্দিন, আব্দুস সালাম ফকির, হুমায়ুন, রফিক, লিংকন, হেমায়েত সহ আরো ৮/৯ জন। একপর্যায়ে শাকিলের কাগজপত্র বৈধ বিধায় স্থানীয় চাপে তারা চলে যেতে বাধ্য হয়। শাকিল বারবার তাদের কাগজপত্র সহ বসার কথা বললেও তারা বিভিন্ন সময়ে বসবে বলে সময়ক্ষেপণ করে। হঠাৎ ২০/২৫ দিন পূর্বে উক্ত জমির কাগজপত্র ভুয়া সৃজন করিয়া মালিক দাবি করে শাকিল এর বিরুদ্ধে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে। উক্ত অভিযোগের আলোকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসির নির্দেশে এস,আই মনোয়ার শাকিল কে ফোন দেয় এবং কাগজপত্র সহ ১১/০৩/২০২৪ ইংরেজি তারিখে সন্ধ্যায় থানায় বসতে বলে। শাকিল থানার প্রতি যথাযথ সম্মান দেখিয়ে থানায় আসার সম্মতি দেয়। কিন্তু হঠাৎ ০৭ই মার্চ ২০২৪ ইংরেজি তারিখকে ভোরে বিপক্ষদয় উক্ত জমিতে বাউন্ডারি ওয়াল করতে থাকে। বিষয়টি জেনে শাকিল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মাহবুব আলম সুমন কে ফোন দিয়ে বিষয়টি অবহিত করেন। কিন্তু কোনমতেই বাউন্ডারি ওয়ালের কাজ বন্ধ করেনি। শাকিল পরপর দুইদিন উক্ত থানার এসআই মনোয়ার এবং ওসিকে শতবার বলার পরেও কাজটি বন্ধ করাতে পারেননি। এদিকে থানায় বসার কথা বলে শাকিলকে কালক্ষেপণ করে অন্যদিকে শাকিল এর বিপক্ষে বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের শতভাগ সহযোগিতা করে থানা।এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাউন্ডারি ওয়ালের কাজ অব্যাহত রয়েছে। দুই পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে যার দায়ভার ওসিকে নিতে হবে বলে জানান শাকিল। আমাদের রিপোর্টার ওসি ও এসআই কে বারবার মুঠোফোনে ফোন দিলেও ফোন রিসিভ করেননি। অপরদিকে ভূমি দস্যু খন্দকার গিয়াস উদ্দিন,আব্দুস সালাম ফকির, হুমায়ুন, রফিক, লিংকন, হেমায়েত সহ আরো ৮/৯ জন শাকিল এর বাসার আশেপাশে গিয়ে শাকিলকে হত্যাসহ গুম করার হুমকি দিচ্ছে।