দায়িত্বহীন ব্যাটিংয়ে দুই শর আগেই থামল বাংলাদেশ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৭:০৩ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৬, ২০২৩ ছবি : এপি নিজস্ব প্রতিনিধি: চলমান এশিয়া কাপের সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে দায়িত্বহীন ব্যাটিং করেছে বাংলাদেশ দল। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রায় ১২ ওভার বাকি থাকতেই ১৯৩ রানে শেষ হয়েছে বাংলাদেশের ইনিংস।টসে জিতে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। শুরুটা হয়েছিল আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান মেহেদী হাসান মিরাজকে দিয়ে। আজ রানের খাতাই খুলতে পারেননি তিনি। প্রথম বলেই নাসিম শাহকে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন। শান্তর পরিবর্তে দলে ঢুকে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি লিটন কুমার দাস। শাহীন আফ্রিদির সাধারণ বলে খোঁচা মেরে রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি। ১৩ বলে ১৬ রানেই শেষ হয় তার ইনিংস।উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন সেট হওয়া নাঈম শেখও। গতিদানব হারিস রওফের ব্যক্তিগত প্রথম ওভারে উচ্চাবিলাসী শট খেলতে চেয়েছিলেন নাঈম। শটে নিয়ন্ত্রণ ছিল না, তাই বল ভেসে যায় হাওয়ায়। ২৫ বলে ২০ রান করে থামেন এই বাঁহাতি। হারিসের বলে আউট হয়েছেন তাওহীদ হৃদয়ও। দুরন্ত গতির বলে আড়াআড়ি ব্যাটে খেলতে গিয়ে মাত্র ২ রানে বোল্ড হন হৃদয়, ৪৭ রানেই বাংলাদেশ হারায় ৪ উইকেট।পঞ্চম উইকেটে অবশ্য প্রতিরোধ গড়ে তোলেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম। ১২০ বলে ১০০ রানের জুটি গড়েন সাকিব-মুশি। সাকিব তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৫৪তম অর্ধশত। তবে অর্ধশত হাঁকানোর কিছুক্ষণ পরই আউট হন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৫৭ বলে ৭টি চারে ৫৩ রান করে থামেন তিনি।অর্ধশত হাঁকান মুশিও। তবে ৩৮তম ওভারে রউফকে ডাউন দ্য উইকেটে মারতে এসে রিজওয়ানের ক্যাচে পরিণত হন তিনি। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান করলেও মুশির আউটটি ছিল বেশ দৃষ্টিকটু। শামিম হোসেন (১৬) ও আফিফ হোসেনও (১২) আউট হয়েছেন অতিরিক্ত আক্রমণাত্বক হতে গিয়ে। ফলে ৬৮ বল হাতে রেখেই বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ১৯৩ রানে।পাকিস্তানের পক্ষে ৬ ওভারে মাত্র ১৯ রান দিয়ে ৪ উইকেট শিকার করেছেন হারিস রউফ। নাসিম শাহ নিয়েছেন ৩টি উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন শাহীন আফ্রিদি, ফাহিম আশরাফ ও ইফতিখার আহমেদ। SHARES খেলাধুলা বিষয়: দায়িত্বহীন ব্যাটিংবাংলাদেশের ক্রিকেট
চলমান এশিয়া কাপের সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে দায়িত্বহীন ব্যাটিং করেছে বাংলাদেশ দল। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রায় ১২ ওভার বাকি থাকতেই ১৯৩ রানে শেষ হয়েছে বাংলাদেশের ইনিংস।টসে জিতে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। শুরুটা হয়েছিল আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান মেহেদী হাসান মিরাজকে দিয়ে।
আজ রানের খাতাই খুলতে পারেননি তিনি। প্রথম বলেই নাসিম শাহকে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন। শান্তর পরিবর্তে দলে ঢুকে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি লিটন কুমার দাস। শাহীন আফ্রিদির সাধারণ বলে খোঁচা মেরে রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি।
১৩ বলে ১৬ রানেই শেষ হয় তার ইনিংস।উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন সেট হওয়া নাঈম শেখও। গতিদানব হারিস রওফের ব্যক্তিগত প্রথম ওভারে উচ্চাবিলাসী শট খেলতে চেয়েছিলেন নাঈম। শটে নিয়ন্ত্রণ ছিল না, তাই বল ভেসে যায় হাওয়ায়।
২৫ বলে ২০ রান করে থামেন এই বাঁহাতি। হারিসের বলে আউট হয়েছেন তাওহীদ হৃদয়ও। দুরন্ত গতির বলে আড়াআড়ি ব্যাটে খেলতে গিয়ে মাত্র ২ রানে বোল্ড হন হৃদয়, ৪৭ রানেই বাংলাদেশ হারায় ৪ উইকেট।পঞ্চম উইকেটে অবশ্য প্রতিরোধ গড়ে তোলেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম। ১২০ বলে ১০০ রানের জুটি গড়েন সাকিব-মুশি।
সাকিব তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৫৪তম অর্ধশত। তবে অর্ধশত হাঁকানোর কিছুক্ষণ পরই আউট হন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৫৭ বলে ৭টি চারে ৫৩ রান করে থামেন তিনি।অর্ধশত হাঁকান মুশিও। তবে ৩৮তম ওভারে রউফকে ডাউন দ্য উইকেটে মারতে এসে রিজওয়ানের ক্যাচে পরিণত হন তিনি। বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান করলেও মুশির আউটটি ছিল বেশ দৃষ্টিকটু। শামিম হোসেন (১৬) ও আফিফ হোসেনও (১২) আউট হয়েছেন অতিরিক্ত আক্রমণাত্বক হতে গিয়ে। ফলে ৬৮ বল হাতে রেখেই বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ১৯৩ রানে।পাকিস্তানের পক্ষে ৬ ওভারে মাত্র ১৯ রান দিয়ে ৪ উইকেট শিকার করেছেন হারিস রউফ। নাসিম শাহ নিয়েছেন ৩টি উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন শাহীন আফ্রিদি, ফাহিম আশরাফ ও ইফতিখার আহমেদ।