উদ্বেগ কমাতে চাইলে করণীয় ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:৫৫ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০২৩ সংগৃহীত ছবি নিজস্ব প্রতিনিধি কিছু পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন হওয়া স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু আপনার উদ্বেগ স্বাভাবিক কি না বা সেটি উদ্বেগজনিত ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে কি না তা যাচাই করে নিন। যদি এমন হয় যে আপনার প্রাত্যহিক জীবনে প্রভাব ফেলছে হুটহাট উদ্বিগ্ন হওয়ার অভ্যাসটি, তাহলে একজন মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন। তবে যদি আপনি নিশ্চিত হন যে উদ্বিগ্ন হওয়ার অভ্যাসটি শুধু প্রাত্যহিক জীবনযাপনেরই অংশ, তাহলে নিচের কাজগুলো করার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন- কথা বলুন বন্ধু, পরিবার, প্রিয়জনদের সঙ্গে কথা বলুন। কোন কোন বিষয় আপনাকে দুশ্চিন্তায় ফেলে, অল্পতেই উদ্বিগ্ন করে তোলে তা নিয়ে কাছের মানুষের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করুন। এতে আপনার উদ্বেগের কারণটি সম্পর্কে তারা অবগত থাকতে পারবেন। ফলে তারাও আপনাকে সাহায্য করতে পারবেন এ অবস্থা থেকে উত্তরণের ক্ষেত্রে। তবে উচ্চ রক্তচাপ, ঘুমের সমস্যাজনিত শারীরিক সমস্যা থেকে থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন। নিজের যত্ন নিন ভালো থাকার মূলমন্ত্র নিজেকে ভালোবাসা। নিজের প্রতি যথেষ্ট যত্নশীল হওয়া। এ জন্য স্বাস্থ্যকর, সুস্বাদু খাবার খান সুস্থ থাকতে। পাশাপাশি নিজের পছন্দের কাজ, শখের কাজগুলো করতে পারেন। হতে পারে একটা ভালো সিনেমা বা টিভি সিরিজ দেখা, নতুন উপন্যাস পড়া, বাগান করা, কুকুর হাঁটা বা নাতি-নাতনিদের সঙ্গে খেলা করার মতো কার্যকলাপও। আনন্দদায়ক কার্যকলাপে নিমগ্ন হওয়া উদ্বেগ দূর করতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম শারীরিক কার্যকলাপ স্নায়ুতন্ত্রকে এমনভাবে প্রভাবিত করে, যা মানসিক চাপ কমায়। প্রতিদিন মাত্র ৩০ মিনিট হাঁটা আপনার মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারে। যোগব্যায়াম এবং তাই চি (জাপানিজ ব্যায়াম) শরীর এবং মনকেও শিথিল করতে পারে। লিখে রাখুন যখনই কোনো উদ্বেগ বা ভয় আপনার চিন্তার ওপর আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে, তখনই যতটা সম্ভব বিস্তারিতভাবে লিখুন। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এ পদ্ধতি বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে উদ্বেগ কমাতে। আনন্দদায়ক কার্যকলাপে নিমগ্ন হওয়া উদ্বেগ দূর করতে পারে মন শান্ত রাখার কৌশল রপ্ত করুন স্ট্রেস বা মানসিক চাপ মোকাবেলার জন্য কিছু কৌশল রপ্ত করতে পারেন। এ কৌশলগুলো আপনার মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এই কৌশলগুলোর মধ্যে রয়েছে খুব গভীরভাবে নিঃশ্বাস নেওয়া, ধ্যান, ইয়োগা করা ইত্যাদি। সূত্র : হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুল SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: উদ্বেগকরণীয়
কিছু পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন হওয়া স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু আপনার উদ্বেগ স্বাভাবিক কি না বা সেটি উদ্বেগজনিত ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে কি না তা যাচাই করে নিন। যদি এমন হয় যে আপনার প্রাত্যহিক জীবনে প্রভাব ফেলছে হুটহাট উদ্বিগ্ন হওয়ার অভ্যাসটি, তাহলে একজন মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন। তবে যদি আপনি নিশ্চিত হন যে উদ্বিগ্ন হওয়ার অভ্যাসটি শুধু প্রাত্যহিক জীবনযাপনেরই অংশ, তাহলে নিচের কাজগুলো করার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন- কথা বলুন বন্ধু, পরিবার, প্রিয়জনদের সঙ্গে কথা বলুন।
কোন কোন বিষয় আপনাকে দুশ্চিন্তায় ফেলে, অল্পতেই উদ্বিগ্ন করে তোলে তা নিয়ে কাছের মানুষের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করুন। এতে আপনার উদ্বেগের কারণটি সম্পর্কে তারা অবগত থাকতে পারবেন। ফলে তারাও আপনাকে সাহায্য করতে পারবেন এ অবস্থা থেকে উত্তরণের ক্ষেত্রে। তবে উচ্চ রক্তচাপ, ঘুমের সমস্যাজনিত শারীরিক সমস্যা থেকে থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
নিজের যত্ন নিন ভালো থাকার মূলমন্ত্র নিজেকে ভালোবাসা। নিজের প্রতি যথেষ্ট যত্নশীল হওয়া। এ জন্য স্বাস্থ্যকর, সুস্বাদু খাবার খান সুস্থ থাকতে। পাশাপাশি নিজের পছন্দের কাজ, শখের কাজগুলো করতে পারেন।
হতে পারে একটা ভালো সিনেমা বা টিভি সিরিজ দেখা, নতুন উপন্যাস পড়া, বাগান করা, কুকুর হাঁটা বা নাতি-নাতনিদের সঙ্গে খেলা করার মতো কার্যকলাপও। আনন্দদায়ক কার্যকলাপে নিমগ্ন হওয়া উদ্বেগ দূর করতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম শারীরিক কার্যকলাপ স্নায়ুতন্ত্রকে এমনভাবে প্রভাবিত করে, যা মানসিক চাপ কমায়। প্রতিদিন মাত্র ৩০ মিনিট হাঁটা আপনার মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারে। যোগব্যায়াম এবং তাই চি (জাপানিজ ব্যায়াম) শরীর এবং মনকেও শিথিল করতে পারে।
লিখে রাখুন যখনই কোনো উদ্বেগ বা ভয় আপনার চিন্তার ওপর আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে, তখনই যতটা সম্ভব বিস্তারিতভাবে লিখুন। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এ পদ্ধতি বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে উদ্বেগ কমাতে। আনন্দদায়ক কার্যকলাপে নিমগ্ন হওয়া উদ্বেগ দূর করতে পারে মন শান্ত রাখার কৌশল রপ্ত করুন স্ট্রেস বা মানসিক চাপ মোকাবেলার জন্য কিছু কৌশল রপ্ত করতে পারেন। এ কৌশলগুলো আপনার মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এই কৌশলগুলোর মধ্যে রয়েছে খুব গভীরভাবে নিঃশ্বাস নেওয়া, ধ্যান, ইয়োগা করা ইত্যাদি। সূত্র : হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুল