ফলের রসকে না বলুন! ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:৪৮ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৪, ২০২৩ ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টির উপস্থিতি ফলকে রসের চেয়ে স্বাস্থ্যকর করে তোলে নিজস্ব প্রতিবেদক অনেকেরই ধারণা, ফল কিংবা ফলের রস দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু জানেন কি, ফল খেলে যতটা উপকার পাওয়া যায় এর রস পান করলে কিছুই পাওয়া যায় না! যদি ফলের রসে একটু চিনি না মেশানো হয় তবুও ফলের রস পান করলে ওজন বাড়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। তাই আস্ত ফল খান, ফলের রস নয়। জেনে নিন কেন আস্ত ফল খাওয়া উচিত- ফাইবারের অভাব আস্ত ফল না খেয়ে ফলের রস পানের প্রধান অসুবিধা হলো ফাইবারের অভাব তৈরি হওয়া। যেকোনো ফল থেকে রস বের করা হলে এতে বিদ্যমান চিনি মুক্ত হয়ে পড়ে এবং একই সঙ্গে ফলে বিদ্যমান ফাইবার উপাদান নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। অর্থাৎ ফলের যে গুণাগুণ তা নষ্ট হয়। এ জন্য সব সময় আস্ত ফল খাওয়া উচিত, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফলের খোসা, ফলে বিদ্যমান ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টির উপস্থিতি ফলকে রসের চেয়ে স্বাস্থ্যকর করে তোলে। ফল চিবিয়ে খেলে তাই হজমপ্রক্রিয়া সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। ফল চিবিয়ে খেলে হজম প্রক্রিয়া সহজ হয় মুখের ব্যায়াম প্রত্যেকেরই উচিত খাবার গিলে ফেলার আগে চিবিয়ে খাওয়া। ধীরে ধীরে এবং সঠিকভাবে খাবার চিবিয়ে খেলে দাঁত এবং মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। সেই সঙ্গে চিবিয়ে খাওয়া ফল হজমে সাহায্য করে, অতিরিক্ত খাওয়ায় বাধা তৈরি করে। ফলে ওজনের লাগাম টানা যায়। ক্ষুধা কমাতে ক্ষুধা নিবারণের সর্বোত্তম উপায় হলো ফল খাওয়া। ফল খেলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা থাকে, ফলে নাশতা হিসেবে ভাজাপোড়া, তেলজাতীয় খাবার খাওয়ার আগ্রহ কমে যায়। ফলের রস যেহেতু চিবিয়ে খাওয়ার কিছু নেই এবং এটি পুরো প্রক্রিয়া শেষ হয়ে তবেই পান করা হয়, তাই বেশিক্ষণ পেটেও থাকে না। ফলস্বরূপ ফলের রস ক্ষুধা বাড়িয়ে তোলে, যেখানে আস্ত ফল তা করে না। SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: ফলরস
অনেকেরই ধারণা, ফল কিংবা ফলের রস দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু জানেন কি, ফল খেলে যতটা উপকার পাওয়া যায় এর রস পান করলে কিছুই পাওয়া যায় না! যদি ফলের রসে একটু চিনি না মেশানো হয় তবুও ফলের রস পান করলে ওজন বাড়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। তাই আস্ত ফল খান, ফলের রস নয়। জেনে নিন কেন আস্ত ফল খাওয়া উচিত- ফাইবারের অভাব আস্ত ফল না খেয়ে ফলের রস পানের প্রধান অসুবিধা হলো ফাইবারের অভাব তৈরি হওয়া।
যেকোনো ফল থেকে রস বের করা হলে এতে বিদ্যমান চিনি মুক্ত হয়ে পড়ে এবং একই সঙ্গে ফলে বিদ্যমান ফাইবার উপাদান নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। অর্থাৎ ফলের যে গুণাগুণ তা নষ্ট হয়। এ জন্য সব সময় আস্ত ফল খাওয়া উচিত, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফলের খোসা, ফলে বিদ্যমান ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টির উপস্থিতি ফলকে রসের চেয়ে স্বাস্থ্যকর করে তোলে।
ফল চিবিয়ে খেলে তাই হজমপ্রক্রিয়া সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। ফল চিবিয়ে খেলে হজম প্রক্রিয়া সহজ হয় মুখের ব্যায়াম প্রত্যেকেরই উচিত খাবার গিলে ফেলার আগে চিবিয়ে খাওয়া। ধীরে ধীরে এবং সঠিকভাবে খাবার চিবিয়ে খেলে দাঁত এবং মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। সেই সঙ্গে চিবিয়ে খাওয়া ফল হজমে সাহায্য করে, অতিরিক্ত খাওয়ায় বাধা তৈরি করে।
ফলে ওজনের লাগাম টানা যায়। ক্ষুধা কমাতে ক্ষুধা নিবারণের সর্বোত্তম উপায় হলো ফল খাওয়া। ফল খেলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা থাকে, ফলে নাশতা হিসেবে ভাজাপোড়া, তেলজাতীয় খাবার খাওয়ার আগ্রহ কমে যায়। ফলের রস যেহেতু চিবিয়ে খাওয়ার কিছু নেই এবং এটি পুরো প্রক্রিয়া শেষ হয়ে তবেই পান করা হয়, তাই বেশিক্ষণ পেটেও থাকে না। ফলস্বরূপ ফলের রস ক্ষুধা বাড়িয়ে তোলে, যেখানে আস্ত ফল তা করে না।