সেরা খেলাটা ফাইনালের জন্য জমিয়ে রেখেছিলাম : কামিন্স ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:০৫ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ২০, ২০২৩ উইকেটের পর প্যাট কামিন্সের উচ্ছ্বাস। ছবি : মীর ফরিদ, আহমেদাবাদ থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি ভারত-ইংল্যান্ডকে যেভাবে ভাবা হয়েছিল, ফেভারিটের কাতারে বিশ্বকাপের শুরুতে সেখানে ছিলো না অস্ট্রেলিয়া। এর ওপর প্রথম দুই ম্যাচে টানা দুই হার। মাইকেল ক্লাকের মতো সাবেকরা সমালোচনার বক্স নিয়ে বসে পড়েছিলেন! এই দুই ম্যাচই। বিশ্বকাপে আর অস্ট্রেলিয়াকে হারাতে পারেনি কোনো দল। টানা নবম জয়ে আজ তো শিরোপাই ঘরে তুলে ফেলল অজিরা। তবে ফাইনালের আগ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার যাত্রাটা ভারতের মতো এতোটা মসৃণ ছিল না। নিজেদের সেরা ক্রিকেটটা ফাইনালেই খেলেছেন অজিরা। বোলিং-ফিল্ডিং-ব্যাটিং তিন বিভাগেই ভারতকে স্রেফ উড়িয়ে দিয়েছেন প্যাট কামিন্সরা। সেরা খেলাটা শেষের জন্য জমিয়ে রেখেছিলেন জানিয়ে ম্যাচ শেষে কামিন্স বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, সেরা খেলাটা আমরা শেষের (ফাইনাল) জন্য জমিয়ে রেখেছিলাম। বড় ম্যাচের কয়েকজন ক্রিকেটার নিজেদের সেরা খেলাটা খেলেছে। আমাদের মনে হয়েছিল, আজ রান তাড়া করাই ভালো। রান তাড়াই সহজ মনে হয়েছিল। আমার ভাবনার চেয়ে পিচ বেশি ধীর গতির ছিল। তবে নির্দিষ্ট করে শুধু স্পিনারদের জন্য নয়। আমরা অনেক আঁটসাঁট বোলিং করেছি।’ রান তাড়া করে জিতলে স্নায়ু চাপ কাজ করেছিল বলে জানালেন কামিন্স, ‘দলে আমি তাদের একজন, যারা স্নায়ু চাপে ভুগছিলাম। কিন্তু হেড এবং মারনাশ খেলাটাকে এগিয়ে নিয়েছে। যখন সে (হেড) হাত ভেঙ্গে ফেলেছিল নির্বাচকেরা তখনো ওপর ভরসা করেছিল। এটা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত কাজে দিয়েছে। তার ব্যাটিং দেখা দারুণ ব্যাপার।’ SHARES খেলাধুলা বিষয়: কামিন্স
ভারত-ইংল্যান্ডকে যেভাবে ভাবা হয়েছিল, ফেভারিটের কাতারে বিশ্বকাপের শুরুতে সেখানে ছিলো না অস্ট্রেলিয়া। এর ওপর প্রথম দুই ম্যাচে টানা দুই হার। মাইকেল ক্লাকের মতো সাবেকরা সমালোচনার বক্স নিয়ে বসে পড়েছিলেন! এই দুই ম্যাচই। বিশ্বকাপে আর অস্ট্রেলিয়াকে হারাতে পারেনি কোনো দল।
টানা নবম জয়ে আজ তো শিরোপাই ঘরে তুলে ফেলল অজিরা। তবে ফাইনালের আগ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার যাত্রাটা ভারতের মতো এতোটা মসৃণ ছিল না। নিজেদের সেরা ক্রিকেটটা ফাইনালেই খেলেছেন অজিরা। বোলিং-ফিল্ডিং-ব্যাটিং তিন বিভাগেই ভারতকে স্রেফ উড়িয়ে দিয়েছেন প্যাট কামিন্সরা।
সেরা খেলাটা শেষের জন্য জমিয়ে রেখেছিলেন জানিয়ে ম্যাচ শেষে কামিন্স বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, সেরা খেলাটা আমরা শেষের (ফাইনাল) জন্য জমিয়ে রেখেছিলাম। বড় ম্যাচের কয়েকজন ক্রিকেটার নিজেদের সেরা খেলাটা খেলেছে। আমাদের মনে হয়েছিল, আজ রান তাড়া করাই ভালো। রান তাড়াই সহজ মনে হয়েছিল।
আমার ভাবনার চেয়ে পিচ বেশি ধীর গতির ছিল। তবে নির্দিষ্ট করে শুধু স্পিনারদের জন্য নয়। আমরা অনেক আঁটসাঁট বোলিং করেছি।’ রান তাড়া করে জিতলে স্নায়ু চাপ কাজ করেছিল বলে জানালেন কামিন্স, ‘দলে আমি তাদের একজন, যারা স্নায়ু চাপে ভুগছিলাম। কিন্তু হেড এবং মারনাশ খেলাটাকে এগিয়ে নিয়েছে।
যখন সে (হেড) হাত ভেঙ্গে ফেলেছিল নির্বাচকেরা তখনো ওপর ভরসা করেছিল। এটা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত কাজে দিয়েছে। তার ব্যাটিং দেখা দারুণ ব্যাপার।’