রাতে ভালো ঘুমের জন্য বই হাতে নিয়ে পড়া সবচেয়ে উত্তম পন্থা। ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:২৬ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ২১, ২০২৩ শুধু অনিদ্রার রোগীই নন,খুব ভালো ঘুম হোক এমন চাওয়া কার নেই! নিজস্ব প্রতিনিধি কর্মব্যস্ত দিনের শেষে রাতে ভালো ঘুমের প্রয়োজন। সুস্থ থাকতে হলে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের বিকল্প নেই। কিন্তু অনেকেই ভোগেন অনিদ্রা রোগে। ফলে রাতে যথাসময়ে বিছানায় শুয়েও ঘুম নামের সোনার হরিণের দেখা পান না। শুধু অনিদ্রার রোগীই নন, খুব ভালো ঘুম হোক এমন চাওয়া কার নেই! জেনে নিন ভালো ঘুমের জন্য কী করবেন- ভালো ঘুমের জন্য প্রস্তুতিটা আগে থেকেই নিতে হবে। ঘুমানোর অন্তত দুই ঘণ্টা আগে থেকে কাজ, চাপ, সমস্ত চিন্তাকে নিজের থেকে দূরে রাখুন। বরং একান্ত নিজস্ব সময় কাটান। বই পড়ুন, পছন্দের কোনো সিনেমা দেখুন, কী কী কাজ রয়েছে আগামী দিনের সেসবের তালিকা তৈরি করুন, এমনকি রান্না করতে ভালো লাগলে তা-ও করতে পারেন। কিন্তু বিছানায় যাওয়ার আগে সারা দিনে কী কী হলো, কে আপনাকে কী বলল এসব একেবারে ভাববেন না। ঘুমানোর আগে স্ক্রিনটাইমের ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সিনেমা দেখলেও শুতে যাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা আগে স্ক্রিন বন্ধ করে ফেলুন। সবচেয়ে ভালো উপায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটা বই সঙ্গে নিয়ে নিলে। বই পড়তে পড়তে ঘুম এলে ঘুমিয়ে যেতে পারবেন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে হালকা ধাঁচের গান শোনা ভালো। এতে দ্রুত ঘুম আসে। ঘরে হালকা আলো জ্বেলে খুব হালকা ধাঁচের গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়তে পারবেন। ঘুমানোর ঘণ্টাখানেক আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করতে পারেন, এতে ক্লান্তি ধুয়ে যায়। এরপর প্রয়োজনে এক কাপ সবুজ চা খেতে পারেন। ভালো ঘুমের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে শরীর। ফোন থেকে শুরু করে যাবতীয় ইলেকট্রনিক গ্যাজেট দূরে রাখুন। কারণ ইলেকট্রনিক গ্যাজেট থেকে যে রেডিয়েশন হয়, তা আমাদের শরীরের জন্য ঠিক নয়। এ রেডিয়েশনের কারণে মেলাটোনিন লেভেল নিচে নেমে যায়। ফলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। বাদাম বা দই খেতে পারেন ঘুমের আগে- এটা মেলাটোনিন নিঃসরণে সাহায্য করে। ঘুমের ১০-১৫ মিনিট আগে অল্প মেডিটেশন করতে পারেন, এতে আপনার স্নায়ুগুলো রিল্যাক্স হবে এবং আপনি নিশ্চিন্ত মনে ঘুমাতে পারবেন। ঘরে লাল আলো জ্বালাতে পারেন, কারণ গবেষণায় দেখা গিয়েছে লাল আলো মেলাটোনিন নিঃসরণ বাড়ায় এবং ঘুমাতে সাহায্য করে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: করণীয়রাতে ভালো ঘুম
কর্মব্যস্ত দিনের শেষে রাতে ভালো ঘুমের প্রয়োজন। সুস্থ থাকতে হলে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের বিকল্প নেই। কিন্তু অনেকেই ভোগেন অনিদ্রা রোগে। ফলে রাতে যথাসময়ে বিছানায় শুয়েও ঘুম নামের সোনার হরিণের দেখা পান না।
শুধু অনিদ্রার রোগীই নন, খুব ভালো ঘুম হোক এমন চাওয়া কার নেই! জেনে নিন ভালো ঘুমের জন্য কী করবেন- ভালো ঘুমের জন্য প্রস্তুতিটা আগে থেকেই নিতে হবে। ঘুমানোর অন্তত দুই ঘণ্টা আগে থেকে কাজ, চাপ, সমস্ত চিন্তাকে নিজের থেকে দূরে রাখুন। বরং একান্ত নিজস্ব সময় কাটান। বই পড়ুন, পছন্দের কোনো সিনেমা দেখুন, কী কী কাজ রয়েছে আগামী দিনের সেসবের তালিকা তৈরি করুন, এমনকি রান্না করতে ভালো লাগলে তা-ও করতে পারেন।
কিন্তু বিছানায় যাওয়ার আগে সারা দিনে কী কী হলো, কে আপনাকে কী বলল এসব একেবারে ভাববেন না। ঘুমানোর আগে স্ক্রিনটাইমের ব্যাপারে সচেতন থাকুন। সিনেমা দেখলেও শুতে যাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা আগে স্ক্রিন বন্ধ করে ফেলুন। সবচেয়ে ভালো উপায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে একটা বই সঙ্গে নিয়ে নিলে।
বই পড়তে পড়তে ঘুম এলে ঘুমিয়ে যেতে পারবেন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে হালকা ধাঁচের গান শোনা ভালো। এতে দ্রুত ঘুম আসে। ঘরে হালকা আলো জ্বেলে খুব হালকা ধাঁচের গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়তে পারবেন। ঘুমানোর ঘণ্টাখানেক আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করতে পারেন, এতে ক্লান্তি ধুয়ে যায়।
এরপর প্রয়োজনে এক কাপ সবুজ চা খেতে পারেন। ভালো ঘুমের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে শরীর। ফোন থেকে শুরু করে যাবতীয় ইলেকট্রনিক গ্যাজেট দূরে রাখুন। কারণ ইলেকট্রনিক গ্যাজেট থেকে যে রেডিয়েশন হয়, তা আমাদের শরীরের জন্য ঠিক নয়। এ রেডিয়েশনের কারণে মেলাটোনিন লেভেল নিচে নেমে যায়। ফলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। বাদাম বা দই খেতে পারেন ঘুমের আগে- এটা মেলাটোনিন নিঃসরণে সাহায্য করে। ঘুমের ১০-১৫ মিনিট আগে অল্প মেডিটেশন করতে পারেন, এতে আপনার স্নায়ুগুলো রিল্যাক্স হবে এবং আপনি নিশ্চিন্ত মনে ঘুমাতে পারবেন। ঘরে লাল আলো জ্বালাতে পারেন, কারণ গবেষণায় দেখা গিয়েছে লাল আলো মেলাটোনিন নিঃসরণ বাড়ায় এবং ঘুমাতে সাহায্য করে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস