ঘুম মূলত একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া কিন্তু ঘুমের পরও কেন ক্লান্তি? ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৯:৪০ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ২৫, ২০২৩ ঘুম মূলত একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়া অনুযায়ী প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। গ্রাফিকস : সোহানুর রহমান নিজস্ব প্রতিনিধি সারা রাত ঘুমানোর পরও অনেক সময়ই ঘুম থেকে উঠে ক্লান্তি ভর করে শরীরে। এর কারণ কী, তা অনেকেই জানেন না। ঘুম মূলত একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়া অনুযায়ী প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। এর চেয়ে কম ঘুম হলে নানা রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।ঘুমের সময় শরীরের কোষ এবং পেশি পুনর্নির্মিত হয়। যা মস্তিষ্ককে শক্তিশালী করে, শরীরকে সজাগ ও মনোযোগী রাখে। পর্যাপ্ত ঘুম হলে, ভালো থাকে ইমিউন সিস্টেমও। ফলে যখন সাত-আট ঘণ্টার কম ঘুম হয় তখন শরীরকে পুনরায় সজীব হওয়ার যে প্রক্রিয়া সেটির জন্য কম সময় থাকে। এতে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরও ক্লান্তি পিছু ছাড়ে না। আর এই ক্লান্তি কাজে মনোযোগ কমিয়ে দেয়। চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতার ওপরও প্রভাব ফেলে। শুধু তা-ই নয়, কম ঘুমালে শরীর নিজেকে ঠিকঠাক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার সময় পায় না। ফলে শরীর থেকে টক্সিন পরিষ্কার হয় না। এ কারণে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। কম ঘুম মানসিক অবস্থার ওপরও সরাসরি প্রভাব ফেলে। সূত্র: হেলথ লাইন SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: ক্লান্তিঘুম
সারা রাত ঘুমানোর পরও অনেক সময়ই ঘুম থেকে উঠে ক্লান্তি ভর করে শরীরে। এর কারণ কী, তা অনেকেই জানেন না। ঘুম মূলত একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়া অনুযায়ী প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন।
এর চেয়ে কম ঘুম হলে নানা রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।ঘুমের সময় শরীরের কোষ এবং পেশি পুনর্নির্মিত হয়। যা মস্তিষ্ককে শক্তিশালী করে, শরীরকে সজাগ ও মনোযোগী রাখে। পর্যাপ্ত ঘুম হলে, ভালো থাকে ইমিউন সিস্টেমও।
ফলে যখন সাত-আট ঘণ্টার কম ঘুম হয় তখন শরীরকে পুনরায় সজীব হওয়ার যে প্রক্রিয়া সেটির জন্য কম সময় থাকে। এতে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরও ক্লান্তি পিছু ছাড়ে না। আর এই ক্লান্তি কাজে মনোযোগ কমিয়ে দেয়। চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতার ওপরও প্রভাব ফেলে।
শুধু তা-ই নয়, কম ঘুমালে শরীর নিজেকে ঠিকঠাক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার সময় পায় না। ফলে শরীর থেকে টক্সিন পরিষ্কার হয় না। এ কারণে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। কম ঘুম মানসিক অবস্থার ওপরও সরাসরি প্রভাব ফেলে।