কিশোরীর চুলের যত্ন ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৫:১১ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ৭, ২০২৩ ছোটরা লম্বা চুলের শখ করলেও তাতে স্বস্তিবোধ করছে কি না সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে নিজস্ব প্রতিনিধি ছোটদের লম্বা চুলের শখ থাকে, কিন্তু নিজেরা চুলের সঠিকভাবে যত্ন নিতে পারে না। এ ক্ষেত্রে কী করবেন? পরামর্শ দিয়েছেন বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ বিউটি কেয়ারের স্বত্বাধিকারী ও রূপ বিশেষজ্ঞ শারমিন কচি। মা-খালাদের দেখে অল্প বয়সে লম্বা চুলের বায়না করে ছোটরা। অনেক সময় মায়েরা শখ করে ছোট মেয়েদের লম্বা চুল রেখে দেন। নিয়মিত যত্ন নিতে পারলে ছোটদের লম্বা চুল রাখা কোনো বিষয় নয়। স্কুলপড়ুয়া মেয়েরা দিনের বেশির ভাগ সময় বাইরে কাটায়। ছোটাছুটি করে। এতে চুলে ময়লা হয়। ঘাম জমে। এ জন্য কিশোরীদের চুলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতি বেশি নজর দিতে হয়। নিয়মিত গোসল করলে চুলে ময়লা জমতে পারে না। গোসলের সময় সপ্তাহে দু-তিন দিন চুলে শ্যাম্পু করতে হবে। এই বয়সী মেয়েদের চুলে মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করা ভালো। সপ্তাহে তিন দিন চুলে তেল মালিশ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। রাতে নারকেল তেল কুসুম গরম করে আঙুলের ডগার সাহায্যে হালকাভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। সকালে উঠে শ্যাম্পু করলে চুল ঝলমলে ও সুন্দর হবে। কিশোরীদের চুলে শ্যাম্পুর পর আলাদা করে কন্ডিশনার লাগানোর দরকার নেই। এই বয়সীদের চুল স্বাভাবিকভাবেই স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ও ঝলমলে থাকে। কিশোরীদের চুলে রং করা, চুলের জেল ব্যবহারসহ নানা প্রসাধনী ব্যবহারের ঝোঁক থাকে। এতে চুলে ভালোর চেয়ে মন্দই বেশি হয় কিশোরীদের চুলে রং করা, চুলের জেল ব্যবহারসহ নানা প্রসাধনী ব্যবহারের ঝোঁক থাকে। এতে চুলে ভালোর চেয়ে মন্দই বেশি হয়। এসব ব্যবহার থেকে ছোটদের বিরত রাখতে হবে। কম বয়সীদের চুলে অতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। এতে ভালোর চেয়ে ক্ষতি হওয়ার ভয় বেশি। কন্যাকে ঘরোয়া চুলের প্যাক বানিয়ে দিতে পারেন। এতে চুলের রুক্ষতা কমবে। চুলে মসৃণ, কোমল ও উজ্জ্বল ভাব আসবে। রুক্ষ চুলের জন্য ডিম ও টক দইয়ের প্যাক লাগাতে পারেন। একটি ডিমের সাদা অংশ ও এক টেবিল চামচ টক দই ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর কিশোরীদের চুলে লাগিয়ে দিন। শুকিয়ে এলে চুল ভিজিয়ে ভালো করে শ্যাম্পু করতে বলুন। চুলের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে কলা, লেবু ও পেঁয়াজের রসের প্যাক লাগাতে পারেন। একটি পাকা কলা, দুটি লেবুর রস ও দুটি পেঁয়াজের রস ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর গোসলের আগে চুলে মেখে আধাঘণ্টা অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে এলে শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করে রিঠা পানি দিয়ে আরেকবার চুল ধুয়ে ফেলুন। ভেজা চুল দ্রুত মুছে দিতে হবে। চুল বেশিক্ষণ ভেজা থাকলে ফাঙ্গাস জন্ম নেয়, চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে পড়ে। ছোটরা লম্বা চুলের শখ করলেও তাতে স্বস্তিবোধ করছে কি না সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এমনভাবে চুল বেঁধে দিন যেন তারা আরামবোধ করে। কিশোরীদের লম্বা চুল বেণি বা উঁচু পনিটেল করে দিতে পারেন। প্রয়োজনে রংবেরঙের ক্লিপ ব্যবহার করুন। দিনে দুবার ছোটদের চুলে চিরুনি করা ভালো। এতে চুলে বাতাস খেলতে পারে। চুলের স্বাস্থ্য ভালো হয়। প্রতি তিন মাস অন্তর কিশোরীদের চুল আধা ইঞ্চি পরিমাণ আগা থেকে কেটে দিন। এতে চুলের আগা ফাটবে না। কিশোরী বয়সে মেয়েদের বাড়তি খাবারের প্রয়োজন হয়। খাবার থেকে চুল প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায়। চুলের বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য ছোটদের পাতে শর্করা, আমিষ, প্রোটিন, খনিজ ও ভিটামিন জাতীয় খাবার তুলে দিতে হবে। িকশোরীদের প্রতিদিন ডিম ও দুধ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে দিতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে উৎসাহ দিতে হবে। কিশোরীর চুল ঘন কালো লম্বা ও ঝলমল করবে। SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: কিশোরীচুলযত্ন
ছোটদের লম্বা চুলের শখ থাকে, কিন্তু নিজেরা চুলের সঠিকভাবে যত্ন নিতে পারে না। এ ক্ষেত্রে কী করবেন? পরামর্শ দিয়েছেন বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ বিউটি কেয়ারের স্বত্বাধিকারী ও রূপ বিশেষজ্ঞ শারমিন কচি। মা-খালাদের দেখে অল্প বয়সে লম্বা চুলের বায়না করে ছোটরা। অনেক সময় মায়েরা শখ করে ছোট মেয়েদের লম্বা চুল রেখে দেন।
নিয়মিত যত্ন নিতে পারলে ছোটদের লম্বা চুল রাখা কোনো বিষয় নয়। স্কুলপড়ুয়া মেয়েরা দিনের বেশির ভাগ সময় বাইরে কাটায়। ছোটাছুটি করে। এতে চুলে ময়লা হয়।
ঘাম জমে। এ জন্য কিশোরীদের চুলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতি বেশি নজর দিতে হয়। নিয়মিত গোসল করলে চুলে ময়লা জমতে পারে না। গোসলের সময় সপ্তাহে দু-তিন দিন চুলে শ্যাম্পু করতে হবে।
এই বয়সী মেয়েদের চুলে মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করা ভালো। সপ্তাহে তিন দিন চুলে তেল মালিশ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। রাতে নারকেল তেল কুসুম গরম করে আঙুলের ডগার সাহায্যে হালকাভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। সকালে উঠে শ্যাম্পু করলে চুল ঝলমলে ও সুন্দর হবে। কিশোরীদের চুলে শ্যাম্পুর পর আলাদা করে কন্ডিশনার লাগানোর দরকার নেই।
এই বয়সীদের চুল স্বাভাবিকভাবেই স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ও ঝলমলে থাকে। কিশোরীদের চুলে রং করা, চুলের জেল ব্যবহারসহ নানা প্রসাধনী ব্যবহারের ঝোঁক থাকে। এতে চুলে ভালোর চেয়ে মন্দই বেশি হয় কিশোরীদের চুলে রং করা, চুলের জেল ব্যবহারসহ নানা প্রসাধনী ব্যবহারের ঝোঁক থাকে। এতে চুলে ভালোর চেয়ে মন্দই বেশি হয়। এসব ব্যবহার থেকে ছোটদের বিরত রাখতে হবে। কম বয়সীদের চুলে অতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। এতে ভালোর চেয়ে ক্ষতি হওয়ার ভয় বেশি। কন্যাকে ঘরোয়া চুলের প্যাক বানিয়ে দিতে পারেন। এতে চুলের রুক্ষতা কমবে। চুলে মসৃণ, কোমল ও উজ্জ্বল ভাব আসবে। রুক্ষ চুলের জন্য ডিম ও টক দইয়ের প্যাক লাগাতে পারেন। একটি ডিমের সাদা অংশ ও এক টেবিল চামচ টক দই ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর কিশোরীদের চুলে লাগিয়ে দিন। শুকিয়ে এলে চুল ভিজিয়ে ভালো করে শ্যাম্পু করতে বলুন। চুলের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে কলা, লেবু ও পেঁয়াজের রসের প্যাক লাগাতে পারেন। একটি পাকা কলা, দুটি লেবুর রস ও দুটি পেঁয়াজের রস ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর গোসলের আগে চুলে মেখে আধাঘণ্টা অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে এলে শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করে রিঠা পানি দিয়ে আরেকবার চুল ধুয়ে ফেলুন। ভেজা চুল দ্রুত মুছে দিতে হবে। চুল বেশিক্ষণ ভেজা থাকলে ফাঙ্গাস জন্ম নেয়, চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে পড়ে। ছোটরা লম্বা চুলের শখ করলেও তাতে স্বস্তিবোধ করছে কি না সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এমনভাবে চুল বেঁধে দিন যেন তারা আরামবোধ করে। কিশোরীদের লম্বা চুল বেণি বা উঁচু পনিটেল করে দিতে পারেন। প্রয়োজনে রংবেরঙের ক্লিপ ব্যবহার করুন। দিনে দুবার ছোটদের চুলে চিরুনি করা ভালো। এতে চুলে বাতাস খেলতে পারে। চুলের স্বাস্থ্য ভালো হয়। প্রতি তিন মাস অন্তর কিশোরীদের চুল আধা ইঞ্চি পরিমাণ আগা থেকে কেটে দিন। এতে চুলের আগা ফাটবে না। কিশোরী বয়সে মেয়েদের বাড়তি খাবারের প্রয়োজন হয়। খাবার থেকে চুল প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায়। চুলের বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য ছোটদের পাতে শর্করা, আমিষ, প্রোটিন, খনিজ ও ভিটামিন জাতীয় খাবার তুলে দিতে হবে। িকশোরীদের প্রতিদিন ডিম ও দুধ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে দিতে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে উৎসাহ দিতে হবে। কিশোরীর চুল ঘন কালো লম্বা ও ঝলমল করবে।