শিশুর ক্যান্সারের এই লক্ষণগুলো এড়িয়ে যাচ্ছেন না তো! ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:২০ পূর্বাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৪ সংগৃহীত ছবি নিজস্ব প্রতিনিধি আজ (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ব শিশু ক্যান্সার দিবস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরিপ অনুযায়ী, প্রতিবছর সারা বিশ্বে প্রায় চার লাখ শিশু ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এর মধ্যে লিউকেমিয়া, ব্রেন ক্যান্সার, লিমফোমাস ও টিউমারজনিত ক্যান্সারে শিশুরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। শিশুদের ক্যান্সার বিভিন্ন কারণে হতে পারে। পারিপার্শ্বিক কারণে ক্যান্সার শনাক্ত করা গেলেও জিনগত কারণে যেসব শিশু আক্রান্ত হচ্ছে তাদের প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। এর অন্যতম কারণ, লক্ষণগুলো সম্পর্কে যথাযথ ধারণা না থাকা। সাধারণ জ্বর, মাথা ব্যথার মতো সমস্যাও বিভিন্ন ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ক্যান্সারের এমন কিছু লক্ষণ, যেগুলো ক্যান্সার শনাক্তকরণে আপনাকে সচেতন করে তুলবে। ওজন কমে যাওয়া : শিশুর খাবারের প্রতি অনীহা এবং ওজন কমে যাওয়া অনেক সময় ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা চলে আসলে শিশুকে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। মাথা ব্যথা : মাথা ব্যথার মতো লক্ষণকে অবহেলা করা যাবে না। বিশেষ করে সকালে মাথা ব্যথা এবং এর সঙ্গে বমির মতো লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করাতে হবে। শরীরে ব্যথা এবং ফোলা : শরীরের যেকোনো অংশে ফোলা বা গিরায় ব্যথাকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে। অনেক দিন ধরে শরীরে ব্যথা বা ফোলা বড় কোনো রোগের কারণ হতে পারে। তাই এই উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ক্লান্তিভাব : কোনো কাজ না করেও যদি শিশু সারা দিন ক্লান্ত থাকে, তাহলে বুঝতে হবে এটি সাধারণ কোনো লক্ষণ নয়। জ্বর : অনেক দিন ধরে শিশু জ্বরে ভুগছে, তাহলে সেটি ক্যান্সারের মতো রোগের প্রাথমিক নির্দেশক হতে পারে। বিশেষ করে শরীরে জ্বর যদি এক সপ্তাহের বেশি সময় স্থায়ী হয়। হাড়ে ব্যথা : শিশুদের শরীরের বিভিন্ন হাড়ে ব্যথা বড় ধরনের রোগের লক্ষণ হতে পারে। এই উপসর্গ কোনোক্রমেই এড়ানো যাবে না। খেলাধুলা এবং অন্য জিনিসে আগ্রহ হারানো : শিশুরা সাধারণত খেলাধুলা ও বাইরে থাকতে পছন্দ করে। শিশু যদি খেলাধুলায় বা অন্য সব কিছুতে অনাগ্রহ প্রকাশ করে, তাহলে শিশুকে চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। বাংলাদেশে প্রতিবছর শনাক্তকৃত ৬ থেকে ৮ হাজার ক্যান্সার নিরাময়যোগ্য। উল্লিখিত লক্ষণগুলো শিশুর মধ্যে দেখা গেলে দেরি করা যাবে না। দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: ক্যান্সার শনাক্তকরণশিশুর ক্যান্সারসচেতন
আজ (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ব শিশু ক্যান্সার দিবস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক জরিপ অনুযায়ী, প্রতিবছর সারা বিশ্বে প্রায় চার লাখ শিশু ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এর মধ্যে লিউকেমিয়া, ব্রেন ক্যান্সার, লিমফোমাস ও টিউমারজনিত ক্যান্সারে শিশুরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। শিশুদের ক্যান্সার বিভিন্ন কারণে হতে পারে।
পারিপার্শ্বিক কারণে ক্যান্সার শনাক্ত করা গেলেও জিনগত কারণে যেসব শিশু আক্রান্ত হচ্ছে তাদের প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। এর অন্যতম কারণ, লক্ষণগুলো সম্পর্কে যথাযথ ধারণা না থাকা। সাধারণ জ্বর, মাথা ব্যথার মতো সমস্যাও বিভিন্ন ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ক্যান্সারের এমন কিছু লক্ষণ, যেগুলো ক্যান্সার শনাক্তকরণে আপনাকে সচেতন করে তুলবে।
ওজন কমে যাওয়া : শিশুর খাবারের প্রতি অনীহা এবং ওজন কমে যাওয়া অনেক সময় ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা চলে আসলে শিশুকে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। মাথা ব্যথা : মাথা ব্যথার মতো লক্ষণকে অবহেলা করা যাবে না। বিশেষ করে সকালে মাথা ব্যথা এবং এর সঙ্গে বমির মতো লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করাতে হবে।
শরীরে ব্যথা এবং ফোলা : শরীরের যেকোনো অংশে ফোলা বা গিরায় ব্যথাকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে। অনেক দিন ধরে শরীরে ব্যথা বা ফোলা বড় কোনো রোগের কারণ হতে পারে। তাই এই উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ক্লান্তিভাব : কোনো কাজ না করেও যদি শিশু সারা দিন ক্লান্ত থাকে, তাহলে বুঝতে হবে এটি সাধারণ কোনো লক্ষণ নয়। জ্বর : অনেক দিন ধরে শিশু জ্বরে ভুগছে, তাহলে সেটি ক্যান্সারের মতো রোগের প্রাথমিক নির্দেশক হতে পারে।
বিশেষ করে শরীরে জ্বর যদি এক সপ্তাহের বেশি সময় স্থায়ী হয়। হাড়ে ব্যথা : শিশুদের শরীরের বিভিন্ন হাড়ে ব্যথা বড় ধরনের রোগের লক্ষণ হতে পারে। এই উপসর্গ কোনোক্রমেই এড়ানো যাবে না। খেলাধুলা এবং অন্য জিনিসে আগ্রহ হারানো : শিশুরা সাধারণত খেলাধুলা ও বাইরে থাকতে পছন্দ করে। শিশু যদি খেলাধুলায় বা অন্য সব কিছুতে অনাগ্রহ প্রকাশ করে, তাহলে শিশুকে চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। বাংলাদেশে প্রতিবছর শনাক্তকৃত ৬ থেকে ৮ হাজার ক্যান্সার নিরাময়যোগ্য। উল্লিখিত লক্ষণগুলো শিশুর মধ্যে দেখা গেলে দেরি করা যাবে না। দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস