তিরিশের পর দাঁতের যত্নে যা করতে পারেন ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:৩৮ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২৪ ছবি: সংগৃহীত নিজস্ব প্রতিনিধি বয়স ৩০ পেরোলে দাঁতের সমস্যা অবহেলা করা উচিত নয়। অনেকের ছোটবেলায় দাঁতের সমস্যা থাকে আবার অনেকের থাকে না। তবে বড় হলে এই সমস্যার মুখোমুখি আপনিও হতে পারেন। দাঁতের অধিকাংশ সমস্যাই স্থায়ী। এক বার সমস্যা দেখা দিলে এবং অবহেলা করলে সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। যা ত্রিরিশে দাঁতের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। • সকালে উঠে দাঁত মাজার থেকেও বেশি জরুরি রাতে খাওয়ার পর দাঁত মাজা। রাতে খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিটের মধ্যে অবশ্যই দাঁত মজুন। • তিন মাস পর পর ব্রাশ পরিবর্তন করা উচিত। তবে শক্তের চেয়ে নরম ব্রাশ ব্যবহার করা ভালো। • দাঁত তুলে সেই জায়গায় নকল দাঁতও বসানো যায়। প্রথমত অস্থায়ী নকল দাঁত লাগানো যেতে পারে। এই দাঁত ইচ্ছে মতো খুলে ফেলা যায়। কিন্তু তিরিশেই এই ধরনের দাঁত লাগানো সমস্যা। এ ক্ষেত্রে স্থায়ী নকল দাঁতও লাগাতে পারেন। এ ছাড়া ডেন্টাল ইমপ্লান্টের মাধ্যমে নতুন তৈরি করা দাঁত বসানো যায়। তবে সবার আগে দেখতে হবে,কোনটি আপনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপযুক্ত। আর এজন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। • অনেক সময়ে দাঁতের মাড়ি ফুলে গিয়ে রক্ত পড়ে। এ ক্ষেত্রে ঘরে বসে না থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। • দাঁতে পোকা বলে কিছু হয় না। দাঁতের ক্যাভিটির দীর্ঘ দিন ধরে চিকিৎসা না হলে দাঁতের ব্যথা শুরু হয়। চলতি কথায় একেই দাঁতের পোকা বলে। ক্যাভিটি হল দাঁতের ছিদ্র। দাঁত ঠিক মতো পরিষ্কার না করলে এই সমস্যা বেড়ে যায়। দাঁতের মধ্যে ছোট ছিদ্র হলে ফিলিংয়ের মাধ্যমে সহজেই বন্ধ করা যেতে পারে। ফিলিং করলে খাবার দাঁতের ভিতরে ঢুকে যেতে পারে না, ফলে দাঁতে ব্যাথাও হয় না। এমন সমস্যায় ভুগলে ক্যাভিটিকে বাড়তে না দিয়ে দ্রুত চিকিৎসা নিন। SHARES লাইফস্টাইল বিষয়: করণীয়বয়স ৩০ পর দাঁতযত্ন
বয়স ৩০ পেরোলে দাঁতের সমস্যা অবহেলা করা উচিত নয়। অনেকের ছোটবেলায় দাঁতের সমস্যা থাকে আবার অনেকের থাকে না। তবে বড় হলে এই সমস্যার মুখোমুখি আপনিও হতে পারেন। দাঁতের অধিকাংশ সমস্যাই স্থায়ী।
এক বার সমস্যা দেখা দিলে এবং অবহেলা করলে সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। যা ত্রিরিশে দাঁতের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। • সকালে উঠে দাঁত মাজার থেকেও বেশি জরুরি রাতে খাওয়ার পর দাঁত মাজা। রাতে খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিটের মধ্যে অবশ্যই দাঁত মজুন।
• তিন মাস পর পর ব্রাশ পরিবর্তন করা উচিত। তবে শক্তের চেয়ে নরম ব্রাশ ব্যবহার করা ভালো। • দাঁত তুলে সেই জায়গায় নকল দাঁতও বসানো যায়। প্রথমত অস্থায়ী নকল দাঁত লাগানো যেতে পারে।
এই দাঁত ইচ্ছে মতো খুলে ফেলা যায়। কিন্তু তিরিশেই এই ধরনের দাঁত লাগানো সমস্যা। এ ক্ষেত্রে স্থায়ী নকল দাঁতও লাগাতে পারেন। এ ছাড়া ডেন্টাল ইমপ্লান্টের মাধ্যমে নতুন তৈরি করা দাঁত বসানো যায়। তবে সবার আগে দেখতে হবে,কোনটি আপনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপযুক্ত।
আর এজন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। • অনেক সময়ে দাঁতের মাড়ি ফুলে গিয়ে রক্ত পড়ে। এ ক্ষেত্রে ঘরে বসে না থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। • দাঁতে পোকা বলে কিছু হয় না। দাঁতের ক্যাভিটির দীর্ঘ দিন ধরে চিকিৎসা না হলে দাঁতের ব্যথা শুরু হয়। চলতি কথায় একেই দাঁতের পোকা বলে। ক্যাভিটি হল দাঁতের ছিদ্র। দাঁত ঠিক মতো পরিষ্কার না করলে এই সমস্যা বেড়ে যায়। দাঁতের মধ্যে ছোট ছিদ্র হলে ফিলিংয়ের মাধ্যমে সহজেই বন্ধ করা যেতে পারে। ফিলিং করলে খাবার দাঁতের ভিতরে ঢুকে যেতে পারে না, ফলে দাঁতে ব্যাথাও হয় না। এমন সমস্যায় ভুগলে ক্যাভিটিকে বাড়তে না দিয়ে দ্রুত চিকিৎসা নিন।